শরীফ শাওন: [২] বাংলাদেশ অ্যাপারেল ইয়াং লিডার্স অ্যাসোসিয়েশন জানায়, দেশের মোট রপ্তানির ৮৩ শতাংশের বেশি রপ্তানি হয় তৈরী পোশাক পণ্য। তবে করোনার কারণে আরএমজি শিল্পটি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পোশাক রপ্তানিতে ইতোমধ্যে ভিয়েতনাম বাংলাদেশকে সরিয়ে দ্বিতীয় স্থান করে নিয়েছে।
[৩] রোববার ‘আরএমজি’র সাথে জড়িত সকল কর্মচারীদের জীবিকা পুনরুজ্জীবিত করতে হবে’ সেশনে বিষয়টি জানানো হয়। এছাড়াও শিল্পকে উন্নত ও শক্তিশালী করতে ‘রোড টু রিকভারি’ গবেষণা কর্মসূচি শুরু করেছে এবং এ বিষয়ে শ্বেতপত্র প্রকাশের আশ্বাস দিয়েছে। বায়লা কর্তৃপক্ষ জানায়, একাধিক ফোকাস গ্রুপ সেশন, ইন্টারভিউ এবং ২৫০ টি পোশাক শিল্পের সার্ভে নিয়ে গবেষণাটি সাজানো হয়েছে।
[৪] এনভয় গ্রুপ ও বিজিএমইএ-এর পরিচালক ব্যারিস্টার শেহরিন সালাম ঐশী বলেন, আরএমজি সেক্টরটি আন্তর্জাতিক, যেখানে বিভিন্ন দেশ কারখানা খোলা রেখেছে সেখানে আমাদের দেশের অর্থনীতির কথা চিন্তা করলে লকডাউন কোন পূর্ণাঙ্গ সমাধান নয়। ভিয়েতনাম লকডাউনের বদলে স্বাস্থ্যবিধি এবং ভ্যাক্সিন নিশ্চিত করার মাধ্যমে উন্নতি সাধন করেছে। আমাদেরকেও একই পন্থা অবলম্বন করতে হবে।
[৫] বলেন, করোনা পরিস্থিতি বিবেচনায় শ্রমিকদের সচেতনতা বাড়াতে কারখানাগুলোতে ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা করা হচ্ছে জানান, ফতুল্লা অ্যাপারেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও বিকেএমইএ-এর পরিচালক ফজলে শামীম এহসান। তিনি বলেন, পরিস্থিতি অনুযায়ী গাইডলাইন করা উচিত।
[৬] সার্বিক সহযোগিতার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়ে স্প্যারো গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শোভন ইসলাম বলেন, বিজেএমইএ এবং বিকেএমইএ এর অসাধারণ টিম আমরা আমাদের পাশে পেয়েছি। যা আমাদের ইন্ডাস্ট্রিকে আরও দৃঢ় করে গড়ে তুলছে।
আপনার মতামত লিখুন :