কামাল হোসেন: [২] শনিবার (৭ আগস্ট) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।
[৩] গ্রেপ্তারকৃতরা হলো, দৌলতদিয়া ইউনিয়নের মজিদ শেখের পাড়ার মো. বাবু মোল্লার ছেলে মো. মাসুদ রানা (২৫), হোসেন মন্ডলের পাড়ার শাজাহান সরদারের ছেলে মো. আশিক সরদার (১৯), মোশারফ প্রামানিকের ছেলে মো. হিরু প্রামানিক রবি (২৪), ইমান খার পাড়ার কাশেম আলী খানের ছেলে মো. ইলিয়াস খান (২৫), হোসেন মন্ডলের পাড়ার লাল্টু মন্ডলের ছেলে মো. হাফেজ মন্ডল (২০), শাহাদৎ মেম্বার পাড়ার হাসান শেখের ছেলে মো. ইমন শেখ (১৯), সামছু মাস্টারের পাড়ার ফজলু মুন্সির ছেলে মো. জুয়েল রানা, মজিদ শেখের পাড়ার মো. আক্কাস আলী মৃধার ছেলে মো. মিজানুর রহমান (২০) এবং সোহরাব মন্ডলের পাড়ার শফি শেখের ছেলে মো. শাহিন শেখ (৩০)।
[৪] এজাহার সূত্রে জানা যায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই সৈয়দ ইমামুজ্জামান সঙ্গীয় ফোর্সসহ দৌলতদিয়া যৌনপল্লীর ১নং গেট হতে গোরস্থানগামী গলির মধ্যে পশু চিকিৎসক মো. আক্তার হোসেনের ভাড়া বাড়ির সামনে পাকা রাস্তার উপর মাদক দ্রব্য মদ সেবন করে নেশাগ্রস্থ অবস্থায় জনসাধারণের শান্তি বিনষ্ট ও বিরুক্তিকর আচরণ করায় ৯ যুবকে গ্রেপ্তার করে। এসময় তাদের কাছ থেকে একটি খালি মদের বোতল উদ্ধার করা হয়।
[৫] এদের মধ্যে মাসুদ রানা, আশিক সরদার, হিরু প্রামানিক ও ইলিয়াস খানের বিরুদ্ধে গোয়ালন্দ ঘাট থানায় একাধিক মামলা রয়েছে।
[৬] এ প্রসঙ্গে গোয়ালন্দ ঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মাদ আব্দুল্লাহ্ আল তায়াবীর বলেন, গোয়ালন্দে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে অন্যায়কারী কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। কেউ কোন প্রকার শান্তি বিনষ্ট করার চেষ্টা করলে আইনের আওতায় আনা হবে। মদ্যপ অবস্থায় যৌনপল্লীতে শান্তি বিনষ্ট ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করায় ৯যুবকের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের শেষে দুপুরে রাজবাড়ীর বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
আপনার মতামত লিখুন :