শিমুল মাহমুদ: [২] ৬ দিনে ৩২ লাখ মানুষকে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য, প্রথম ২ ঘণ্টায় অগ্রাধিকার পাবেন বয়স্ক, নারী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীরা। রোহিঙ্গারাও টিকা পাচ্ছেন।
[৩] ক্যাম্পেইনের আওতায় সারা দেশে ৪ হাজার ৬০০টি ইউনিয়ন, ১০৫৪টি পৌরসভা এবং সিটি করপোরেশন এলাকার ৪৩৩টি ওয়ার্ডে একযোগে কোভিডের টিকা দেয়া হবে। ৩২ হাজার ৭০৬ জন টিকাদানকারীকে সহায়তা করবেন ৪৮ হাজার ৪৫৯ জন স্বেচ্ছাসেবী।
[৪] শুক্রবার সকালে রাজধানীর মহাখালীতে বাংলাদেশ কলেজ অব ফিজিশিয়ানস অ্যান্ড সার্জনসের (বিসিপিএস) সভাকক্ষে এই ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্পেইন নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এবিএম খুরশীদ আলম।
[৫] ৮ ও ৯ আগস্ট ইউনিয়ন ও পৌরসভার বাদ পড়া ওয়ার্ড, ৭ থেকে ৯ আগস্ট সিটি করপোরেশন এলাকা এবং ৮ ও ৯ আগস্ট দুর্গম ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে টিকাদান চলবে। ১০ থেকে ১২ আগস্ট মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ৫৫ বছর বয়সীদের টিকা দেয়া হবে।
[৬] ডা. এবিএম খুরশীদ আলম বলেন, ১৮ বছর বয়সী অনেকের এনআইডি নেই। তাদের টিকার আওতায় আনতে গিয়ে মাঠে যে বিশৃঙ্খলা তৈরি হবে, সেটাকে আমরা সামাল দিতে পারবো না। সে জন্য আমরা ঠিক করেছি বয়সসীমা ২৫ বছরই হবে।
[৭] তিনি বলেন, আমরা চিন্তা করেছিলাম, যদি আমরা ম্যাসিভ আকারে ক্যাম্পেইন না করতে পারি বা মানুষের মধ্যে উদ্দীপনা তৈরি করতে না পারি; তাহলে ৮০ শতাংশ মানুষকে কীভাবে কাভার করবো? এটা পাইলট প্রজেক্ট বলা যেতে পারে। আমরা নিজেদের সক্ষমতা যাচাই করতে চাই। দেখতে চাই, আমাদের লোকেরা প্রান্তিক পর্যায়ে এক দিনে কী পরিমাণ টিকা দিতে পারেন। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু, সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :