আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]চলতি বছর ৮০ কোটি থেকে ১০০ কোটি ডোজের বেশি করোনার টিকা উৎপাদন করবে না প্রতিষ্ঠানটি। [৩] ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষে মডার্না জানিয়েছিল, তাদের উদ্ভাবিত করোনার টিকা ৯৪ শতাংশ সুরক্ষা দিতে পারে। এরপরও প্রতিষ্ঠানটি মনে করছে, অ্যান্টিবডি কমতে শুরু করায় শীত মৌসুমে করোনা থেকে সুরক্ষা পেতে টিকার তৃতীয় বা বুস্টার ডোজের প্রয়োজন হতে পারে। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৪] চলতি বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকের (এপ্রিল-জুন) আয়ের হিসাব দিতে গিয়ে মডার্নার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা স্টিফেন ব্যানসেল বলেন, ‘আমরা এখন সক্ষমতা সীমিত করে আনছি এবং চলতি বছর সরবরাহ করার শর্তে নতুন করে আর কোনো ক্রয়াদেশ নেওয়া হচ্ছে না।’
[৫] এদিকে ফাইজার গত সপ্তাহে জানায়, তাদের উদ্ভাবিত করোনার টিকার সক্ষমতা প্রতি দুই মাসে ৬ শতাংশ করে কমে আসে। দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ছয় মাস পর ফাইজারের টিকার সুরক্ষা সক্ষমতা নেমে আসে প্রায় ৮৪ শতাংশে।
[৬] স্টিফেন ব্যানসেল আরও বলেন, ‘দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার ছয় মাস পরও আমাদের কোভিড–১৯ টিকার সুরক্ষা সক্ষমতা (৯৩ শতাংশ) চমৎকার। তবে এরপরও অতিসংক্রামক ডেল্টা ধরন এখন আমাদের সামনে নতুন হুমকি হিসেবে দেখা দিয়েছে। এটার বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে।’
আপনার মতামত লিখুন :