সুমাইয়া ঐশী: [২]জুলাইয়ে স্বাস্থ্যকর বায়ুর হিসেবে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচ শহরের মধ্যে ছিলো রাজধানী। [৩] যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আইকিউএয়ার বলছে, ২৪ জুলাই থেকে ৩১ জুলাই পর্যন্ত স্বাস্থ্যকর এয়ার কোয়ালিটির হিসেবে বিশ্বের শীর্ষ পাঁচটি শহরের একটি ছিলো ঢাকা। সাধারণত ঢাকার বাতাসের এয়ার কোয়ালিটি ইনডেস্ক ১০০-২০০ এর মধ্যে থাকলেও ঐ সময় ১০০ এরও নিচে ছিলো বায়ুমান। এই ধারাবাহিকতা আছে এখনো। মঙ্গলবারও বিশ্বের মাঝারি বায়ুমানের হিসেবে শীর্ষ ১০টি শহরের মধ্যে অবস্থান করছে ঢাকা। আইকিউ এয়ার
[৪] সাধারণত বায়ুমান ১-৫০ হলে ভালো, ৫১-১০০ হলে মাঝারি, ১০১-১৫০ হলে প্রায় অস্বাস্থ্যকর, ১৫১-২০০ হলে অস্বাস্থ্যকর, ২০১-৩০০ হলে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং ৩০১ এর উপরে হলে মারাত্মক অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ২৪ জুলাই থেকে ঢাকার বাতাসের বায়ুমান ১০০ এর নিচেই ছিলো। মঙ্গলবারও ঢাকার বায়ুমান ৮২। যেখানে কলকাতার বায়ুমান ১৩৫ এবং পাকিস্তানের লাহোরের ৯৩।
[৫] ইউএনবি নিউজ বলছ, জুলাই থেকে ঢাকার বায়ুমাানের এই ইতিবাচক পরিবর্তনের কারণ হিসেবে প্রথমেই উল্লেখ করা হয়েছে করোনা সংক্রান্ত কঠোর বিধিনিষেধকে। ঐ সময় কম সংখ্যক যানবাহন চলাচল ও বেশিরভাগ শিল্পকারখানা বন্ধ থাকায় কার্বন নিঃসরণ ও ধুলোবালিও কম ছিলো। তাছাড়া ঈদের সময় বহু মানুষ ঢাকা ছাড়ে। এটিও বাতাসকে স্বাস্থ্যকর করার ক্ষেত্রে সহায়ক ছিলো। তবে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রেখেছে বৃষ্টি। বৃষ্টির কারণে ঢাকার দূষিত বাতাস অনেকটাই স্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।
আপনার মতামত লিখুন :