রাশিদুল ইসলাম : [২] আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ), বিশ্ব ব্যাংক, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও ) এবং বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার (ডব্লিউটিও) প্রধানরা মিলে করোনাভাইরাসের টিকার তথ্য সংবলিত একটি ওয়েবসাইট চালু করেছে। ৩০ জুলাই এ ওয়েবসাইট চালু করেন তারা। অক্সফাম
[৩] মহামারি করোনা মোকাবিলায় কোভিড-১৯ এ টিকা সংক্রান্ত তথ্যের জন্য একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। ডব্লিউটিও-এর ওয়েবসাইট থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
[৪] ওয়েবসাইটটি উন্নয়নশীল দেশের জন্য কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন, থেরাপিউটিকস এবং ডায়াগনস্টিকসের ওপর টাস্কফোর্সের একটি উদ্যোগ, যা ভ্যাকসিন উৎপাদন ও ডেলিভারিতে বাধা সনাক্ত ও সমাধানের জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। গত ৩০ জুন এ টাস্কফোর্সের প্রথম সভা অনুষ্ঠিত হয়।
[৫] ওয়েবসাইট টিকাকরণের হার এবং দেশ, অঞ্চল ও আয়ের স্তর ভেদে টিকা, ডায়াগনস্টিকস ও থেরাপিউটিকসের ক্রয় ও বিতরণ সম্পর্কিত তথ্যগুলো সরবরাহ করবে। এর তথ্য বিভাগ ব্যবহারকারীদের কোভিড-১৯ সম্পর্কিত চারটি আন্তর্জাতিক সংস্থার কার্যক্রম ও উদ্যোগ সম্পর্কে জানাবে।
[৬] চার সংস্থার প্রধান- ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা (আইএমএফ), ডেভিড মালপাস (বিশ্বব্যাংক), ড. তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুস (ডব্লিউএইচও) এবং ড. এনগোজি ওকনজো-ইওয়ালা (ডব্লিউটিও) যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, আমরা উন্নয়নশীল বিশ্বের মানুষের কাছে কোভিড-১৯ টিকা, করোনা পরীক্ষা এবং চিকিৎসার সুযোগ প্রদানের ওপর আবারও গুরুত্বারোপ করছি।
[৭] টিকার ক্ষেত্র বিশেষ করে ২০২১ সালের বাকি অংশে একটি প্রধান সীমাবদ্ধতা হলো নিম্ন এবং নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোতে ডোজ সরবরাহের ঘাটতি। আমরা উন্নত দেশগুলোকে যাদের কোভিড-১৯ টিকা কর্মসূচি সম্পন্নের পথে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব তাদের চুক্তিবদ্ধ ভ্যাকসিনের ডোজ যতটা সম্ভব কোভ্যাক্স, অ্যাভ্যাট এবং নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য দিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানাই।
আপনার মতামত লিখুন :