সাকিবুল আলম:[২] ফিলিপাইনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডেলফিন লরেঞ্জনা শুক্রবার রাজধানী ম্যানিলায় একটি যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রেসিডেন্ট রড্রিগো দুতার্তের এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। এসময় উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা বিষয়ক সচিব লয়েড জেমস অস্টিনও। ডয়েচভেলে
[৩] ভিজিটিং ফোর্সেস অ্যাগ্রিমেন্ট (ভিএফএ) নামের এ চুক্তি বাস্তবায়িত হলে যুক্তরাষ্ট্রের কয়েক হাজার সৈন্য ফিলিপাইনে প্রবেশাধিকার ও একসঙ্গে সামরিক অনুশীলনের সুযোগ পাবে। নিয়মিতভাবে দেশ দুটি যৌথ সামরিক মহড়ায়ও অংশ নিতে পারবে।
[৪] চুক্তিটির বাস্তবায়ন যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলোর জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ। তবে চীনের জন্য এ চুক্তিটি নতুন মাথা ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। দক্ষিণ চীন সাগর নিয়ে ফিলিপাইন ও চীনের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখনো চলমান। বিশ্লেষকরা বলছেন, এ সামরিক চুক্তি দেশ দুটির বৈরিতাকে আরো বাড়িয়ে তুলবে।
[৫] প্রতিরক্ষামন্ত্রী লরেঞ্জনা জানিয়েছেন, তিনি নিশ্চিত নন কেনো প্রেসিডেন্ট দুতার্তে তার এ সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলেন। বৃহস্পতিবার যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করার পরই তিনি তার বাতিলকৃত চুক্তিটি পুনর্বহাল করেন বলে জানান তিনি।
[৬] ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে দুতার্তে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এ চুক্তি বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ফিলিপাইনের একজন সিনেটরকে ভিসা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় এ সিদ্ধান্ত নেন তিনি। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :