আব্দুল্লাহ মামুন: [২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একথা জানিয়েছে, এসব টিকার অন্তঃপ্রবাহ কোভ্যাক্সকে সহযোগিতার সবচেয়ে বড় একটি চালান। আর এ কর্ম-পরিকল্পনার প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে বিশ্বের অতি দরিদ্র দেশগুলোর টিকা পাওয়ার সুযোগ নিশ্চিত করা। কোভ্যাক্স কর্মসূচির আওতায় এ পর্যন্ত ১৫ কোটি ২০ লাখ টিকা সরবরাহ করা হয়েছে। বিশ্বের ১৩৭ দেশ ও ভূখণ্ডের মধ্যে এসব টিকা বিতরণ করা হয়। খবর এএফপি’র।
[৩] বুধবার সাপ্তাহিক কার্যক্রম হালনাগাদ করে ডব্লিউএইচও জানায়, ইউএন ক্রাইসিস ম্যানেজমেন্ট টিমের সাম্প্রতিক এক বৈঠকে তারা জানিয়েছে যে কোভ্যাক্স কর্মসূচিতে ভ্যাকসিন অনুদান বৃদ্ধি করা হবে। এক্ষেত্রে আগামী ছয় থেকে সাত সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৫ কোটি ডোজ ভ্যাকসিন পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। সময়টিভি।
[৪] কোভ্যাক্স হচ্ছে ডব্লিউএইচও, গ্যাভি ভ্যাকসিন অ্যালায়েন্স ও কোয়ালিশন ফর এপিডেমিক প্রিপারেডনেস ইনোভেশনের সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এক্ষেত্রে ইউনিসেফ ডেলিভারি ফ্লাইট নিয়ন্ত্রণে তাদের ভ্যাকসিন সরবরাহ অভিজ্ঞতা কাজে লাগাচ্ছে। কোভ্যাক্সের আওতায় বিশ্বের অতি দরিদ্র ৯২ টি দেশকে বিনা মূল্যে টিকা দেয়ার সুযোগ করে দেওয়া হয়েছে। এসব দেশে বিতরণ করা টিকার ব্যয় দাতা দেশগুলো পরিশোধ করে।
[৫] ২০২১-২০২২ সালে কোভ্যাক্স কমপক্ষে ৬১ কোটি ডোজ টিকা অনুদান পাওয়ার আশা করছে। এসবের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ২৬ কোটি, ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলো থেকে ২০ কোটি, ব্রিটেন থেকে ৮ কোটি এবং কানাডা ও জাপান থেকে প্রায় ৩ কোটি ডোজ করে অনুদান আসছে।
আপনার মতামত লিখুন :