সুমাইয়া ঐশী: [২] রাজস্ব কমে যাওয়ায় দেশটির স্বাস্থ্যখাতও হুমকির মুখে। [৩] ফেব্রুয়ারিতে জান্তা ক্ষমতা নেওয়ার পর থেকেই বিদ্যুৎ বিল বয়কট শুরু করে জান্তাবিরোধীরা। এতে ঐ মাসেই এর আগের বছরের তুলনায় ৯০ শতাংশ রাজস্ব হারিয়েছে মিয়ানমার জান্তা সরকার। এর প্রভাবে বেড়েছে জ্বালানির দামও। নিক্কি এশিয়া
[৪] এদিকে, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে ভুগছে মিয়ানমার। গ্রামাঞ্চলসহ দেশটির বিভিন্ন স্থানে ঘনঘন বিদ্যুৎ চলে যাওয়ায় মারাত্মক প্রভাব পড়ছে স্বাস্থ্যখাতে। আইসিইউসহ জরুরি চিকিৎসাখাতে নিরবচ্ছিন্ন সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে।
[৫] সেনা অভ্যুত্থানের আগে মিয়ানমারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের মোট কর্মী ছিলো ৫০ হাজার। তবে জান্তাবিরোধী আন্দোলনে অংশ নেওয়ায় চাকরিচ্যুত এবং স্বেচ্ছায় চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় ৪ হাজার ৫৮ জন কর্মী হারিয়েছে এই মন্ত্রণালয়। এতোজন কর্মী একসঙ্গে চলে যাওয়ায় এই খাতের ব্যবস্থাপনাতেও প্রভাব পড়েছে।
[৬] এনিয়ে লন্ডন স্কুল অব ইকোনমিকসের অর্থনীতিবিদ টিম ডোবারম্যান বলেন, মিয়ানমারে সীমিত সংখ্যক ভেন্টিলেটর এবং আইসিইউ আছে। এরই মধ্যে এমন বিদ্যুৎ সংকট দেশটির স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে আরো হুমকির মুখে ফেলবে। সম্পাদনা : মোহাম্মদ রকিব
আপনার মতামত লিখুন :