আব্দুল্লাহ মামুন: [২] জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডা. শর্মিলা হুদা আরও বলেন, এই লকডাউনের কারণে সংক্রমণ কিছুটা স্থিতিশীল অবস্থায় আছে কিন্তু সংক্রমণের হার কমেনি। সংক্রমণের যেভাবে লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়েছে তা লকডাউনের প্রভাবে কিছুটা কমেছে তা অস্বীকার করার উপায় নেই। তবে সংক্রমণের হার কমাতে শুধু লকডাউন দিয়ে সম্ভব নয়, কারণ সারাদেশে ভাইরাসটি যেভাবে ছড়িয়ে পড়েছে এখানে শুধু লকডাউনে কার্যকর সমাধান নয় সঙ্গে ভ্যাক্সিনেশনের গতি বাড়াতে হবে।
[৩] জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরাদ হোসেন বলেন, এখন ঠিকাদান কার্যক্রম জোড়ালো করা হয়েছে এবং সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত লকডাউন বা বিধিনিষেধের বিকল্প কিছু নেই।
[৪] তিনি আরও বলেন, সকলে বিধিনিষেধ মেনে চললে সংক্রমণ ৫ শতাংশে নামানো সম্ভব হবে। এর পাশাপাশি স্থায়ীভাবে সমাধানের জন্য টিকা সরবরাহ করা হচ্ছে। এছাড়া ভ্যাক্সিন দেওয়ার পরও বিশেষজ্ঞরা বলছেন মাস্ক বা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে অর্থাৎ গ্রাম পর্যায়ে ভাইরাসটি ছড়িয়ে পড়েছে তারা সকলে মাস্ক বা স্বাস্থ্যবিধি পালন করলে কঠোর বিধিনিষেধ দিতে হবে না।
[৫] ৫ আগস্টের পর বিধিনিষেধ বাড়বে না শিথিল হবে সে বিষয় সরকার পরিষ্কার করে কিছু বলেনি। এই প্রশ্নের উত্তরে জনপ্রশাসন মন্ত্রী বলেছেন, পরিস্থিতি বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। বিবিসি বাংলা
আপনার মতামত লিখুন :