বাশার নূরু: [২] ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, গত এক বছর গ্রামে করোনা না ছড়ানোর পরিপ্রেক্ষিতে মানুষের মধ্যে একটি ধারণা জন্মেছিল যে, গ্রামে কখনও করোনা আসবে না। কিন্তু এখন শহরের হাসপাতালে যেসব রোগী ভর্তি হচ্ছে, তার ৭০ ভাগ রোগী গ্রাম থেকে আসছে। এখন সারাদেশে করোনা ছড়িয়েছে। এজন্য সবাইকে অনুরোধ জানাবো স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে। নিজের স্বার্থেই লকডাউন ও স্বাস্থ্যবিধি মানা প্রয়োজন।
[৩] তিনি বলেন, আমার নিজের সুরক্ষা আমাকেই দিতে হবে। আমার সুরক্ষা অন্য কেউ দিতে পারবে না। এজন্য বিনীতভাবে অনুরোধ জানাবো আমরা সবাই যেন সরকারের নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।
[৪] লকডাউন মানতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে হাছান মাহমুদ বলেন, আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের আরও কঠোর হতে হবে।
[৫] সরকার একদলীয় শাসন কায়েমের অভিপ্রায় নিয়ে দেশ শাসন করছে- বিএনপির এমন মন্তব্যের জবাবে হাছান মাহমুদ বলেন, এখন যদি লকডাউনের মধ্যে কেউ ফৌজদারি অপরাধে গ্রেফতার হয়, তাহলে তিনি যদি কোনো দল করেন এবং তিনি যদি ফৌজদারি মামলার আসামি হন তাকে কি গ্রেফতার করা যাবে না? আমার প্রশ্ন, মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সাহেবরা ফৌজদারি আসামির পক্ষ কেন নেন?
[৬] সোমবার সচিবালয়ে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
আপনার মতামত লিখুন :