শিরোনাম
◈ ১৫ মাসে নতুন ২৬ দল: প্রেসক্লাবকেন্দ্রিক আত্মপ্রকাশে ভিড়, অনেকেরই নেই কার্যালয়–ধারণা, উদ্দেশ্য ও টিকে থাকা নিয়ে প্রশ্ন ◈ হাসিনার রায় ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদার: ১৫ হাজার পুলিশ মোতায়েন, যানচলাচল কমে নিস্তব্ধ ঢাকা ◈ ‘আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ন্যায্য রায় আশা করি’—হাসিনার মামলা ঘিরে ফখরুলের ফেসবুক পোস্ট ◈ শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘি‌রে রাতে বিভিন্ন জায়গায় ককটেল, বাসে আগুন, মশাল মিছিল ◈ মীর মুগ্ধর ভাইয়ের দাবি: ‘হাসিনার অপরাধে হাজারবার ফাঁসিও যথেষ্ট নয়’ ◈ উৎকণ্ঠা ভারতের সংবাদ মাধ্যমে: ‘হাসিনার কি মৃত্যুদণ্ড হবে?’ ◈ আমার প্রত্যাশা আমার ক্লায়েন্ট শেখ হাসিনা খালাস পাবেন, এটা আমি বিশ্বাস করি: রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী ◈ ইতালিকে ৪-১ গো‌লে হা‌রি‌য়ে বিশ্বকাপে নরওয়ে ◈ মধ্যরাতে কিশোরগঞ্জের গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন ◈ পা‌কিস্তা‌নের কা‌ছে হোয়াইটওয়াশ হ‌লো শ্রীলঙ্কা

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০২১, ০২:৩২ দুপুর
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০২১, ০২:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কঠোর বিধিনিষেধে ফাঁকা রাজশাহী

মঈন উদ্দীন: [২] করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঈদের পর রাজশাহীতে চলছে ‘কঠোর বিধিনিষেধ’। বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনেও রাজশাহী নগরীতে বিরাজ করছে নিস্তব্ধতা। লকডাউন বাস্তবায়নে তৎপর থাকতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে।

[৩] মহানগরীর প্রধান সড়কগুলোতে হাতে গোনা দু’একটি রিকশা, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার এবং জরুরি সেবার গাড়ি চলাচল করতে দেখা গেছে। কাঁচাবাজার ও মুদি দোকান ছাড়া শহরের সব মার্কেটের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল।

[৪] শনিবার (২৪ জুলাই) নগরীর কোর্ট বাজার, শহিদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বর, শিরোইল বাস টার্মিনাল, রেলওয়ে স্টেশন, সাহেববাজার, নিউমার্কেট, তালাইমারী নিউ মার্কেটসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, রাস্তাঘাট একেবারেই ফাঁকা। দু’একজন মানুষ মোড়গুলোতে ঘুরাঘুরি করছে। নির্দেশনার আওতাধীন সকল দোকানপাট বন্ধ রাখতে দেখা গেছে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। তারা পথচারীদের সচেতন করে মাইকিং করছেন। যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন তাদের প্রত্যেককেই পুলিশের জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন প্রমাণে ব্যর্থ হলে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। এছাড়া যারা জরুরি প্রয়োজনে বের হচ্ছেন তাদের দ্রুত কাজ শেষ করে ঘরে ফেরার নির্দেশনাও দেয়া হচ্ছে।

[৫] যারা জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হয়েছেন তারা প্রত্যেকেই মাস্ক ব্যবহার করছেন। নগরীর ভেতরের সরু রাস্তাগুলো দিয়ে যাতায়াতকারী অটো রিকশায় অনেককেই গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া এসব চালকরা যাত্রীদের থেকে পাঁচ থেকে দশগুন ভাড়া আদায় করছেন। নগরীর কাজলা এলাকার বাসিন্দা সায়রা বেগম কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় মেয়ের বাসায় কোরবানির মাংস দিতে এসেছিলেন। শুক্রবার সকল বেলা যাওয়ার পথে গাড়ি না পেয়ে বিপাকে পড়েন। অন্যান্য স্বাভাবিক সময়ের ৩০ টাকার ভাড়া চাওয়া হয় ১৫০ টাকা। বাধ্য হয়ে ১২০ টাকায় রিকশা নিয়ে গন্তব্যে রওনা দেন তিনি। সম্পাদনা: হ্যাপি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়