শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৪ জুলাই, ২০২১, ০২:৩২ দুপুর
আপডেট : ২৪ জুলাই, ২০২১, ০২:৩২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কঠোর বিধিনিষেধে ফাঁকা রাজশাহী

মঈন উদ্দীন: [২] করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে ঈদের পর রাজশাহীতে চলছে ‘কঠোর বিধিনিষেধ’। বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনেও রাজশাহী নগরীতে বিরাজ করছে নিস্তব্ধতা। লকডাউন বাস্তবায়নে তৎপর থাকতে দেখা গেছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনীকে।

[৩] মহানগরীর প্রধান সড়কগুলোতে হাতে গোনা দু’একটি রিকশা, মোটরসাইকেল, প্রাইভেট কার এবং জরুরি সেবার গাড়ি চলাচল করতে দেখা গেছে। কাঁচাবাজার ও মুদি দোকান ছাড়া শহরের সব মার্কেটের দোকানপাট বন্ধ রয়েছে। বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল।

[৪] শনিবার (২৪ জুলাই) নগরীর কোর্ট বাজার, শহিদ এএইচএম কামারুজ্জামান চত্বর, শিরোইল বাস টার্মিনাল, রেলওয়ে স্টেশন, সাহেববাজার, নিউমার্কেট, তালাইমারী নিউ মার্কেটসহ নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলো ঘুরে দেখা যায়, রাস্তাঘাট একেবারেই ফাঁকা। দু’একজন মানুষ মোড়গুলোতে ঘুরাঘুরি করছে। নির্দেশনার আওতাধীন সকল দোকানপাট বন্ধ রাখতে দেখা গেছে। নগরীর গুরুত্বপূর্ণ মোড়ে পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অবস্থান নিয়েছেন। তারা পথচারীদের সচেতন করে মাইকিং করছেন। যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন তাদের প্রত্যেককেই পুলিশের জেরার মুখে পড়তে হচ্ছে। জরুরি প্রয়োজন প্রমাণে ব্যর্থ হলে ফিরিয়ে দেয়া হচ্ছে। এছাড়া যারা জরুরি প্রয়োজনে বের হচ্ছেন তাদের দ্রুত কাজ শেষ করে ঘরে ফেরার নির্দেশনাও দেয়া হচ্ছে।

[৫] যারা জরুরি প্রয়োজনে বাইরে বের হয়েছেন তারা প্রত্যেকেই মাস্ক ব্যবহার করছেন। নগরীর ভেতরের সরু রাস্তাগুলো দিয়ে যাতায়াতকারী অটো রিকশায় অনেককেই গাদাগাদি করে যাত্রী পরিবহণ করতে দেখা গেছে। এছাড়া এসব চালকরা যাত্রীদের থেকে পাঁচ থেকে দশগুন ভাড়া আদায় করছেন। নগরীর কাজলা এলাকার বাসিন্দা সায়রা বেগম কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় মেয়ের বাসায় কোরবানির মাংস দিতে এসেছিলেন। শুক্রবার সকল বেলা যাওয়ার পথে গাড়ি না পেয়ে বিপাকে পড়েন। অন্যান্য স্বাভাবিক সময়ের ৩০ টাকার ভাড়া চাওয়া হয় ১৫০ টাকা। বাধ্য হয়ে ১২০ টাকায় রিকশা নিয়ে গন্তব্যে রওনা দেন তিনি। সম্পাদনা: হ্যাপি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়