আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] টিকা গ্রহীতাদের শরতকালের মধ্যে বুস্টার ডোজ দেয়ার প্রস্তাব সমর্থন করেছেন বৃটিশ বিজ্ঞানীরা। টি রক্তের পরীক্ষায় দেখা গেছে, টিকার দ্বিতীয় ডোজ দেয়ার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সুরক্ষা দানকারী অ্যান্টিবডি উল্লেখযোগ্যভাবে ক্ষয় পেতে থাকে। এর অর্থ এই নয় যে, টিকা গ্রহণকারীরা করোনা ভাইরাসের অধিকমাত্রায় ঝুঁকিতে আছেন। দ্য গার্ডিয়ান
[৩] গবেষকরা বলেছেন, যদি টিকার কার্যকারিতা ক্রমাগত কমতেই থাকে, তাহলে এক সময় নিঃশেষ হয়ে যেতে পারে। ইউসিএল ভাইরাস ওয়াচ নামের গবেষণায় দেখা গেছে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা এবং ফাইজার-বায়োএনটেকের টিকার দুটি ডোজ প্রয়োগ করার পর যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় দ্বিতীয ডোজ টিকা দেয়ার ৬ সপ্তাহ পরেই তা ক্ষয় পেতে থাকে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে ১০ সপ্তাহের মধ্যে এই এন্টিবডি শতকরা ৫০ ভাগেরও বেশি ক্ষয় পায়।
[৪] গবেষকরা জোর দিয়ে বলেছেন, করোনার বিরুদ্ধে খুব বেশি কার্যকর এ দুটি টিকাই। কিন্তু গবেষণায় যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে এই শরতের মধ্যে একটি বুস্টার ডোজ দেয়ার পরিকল্পনাকে সমর্থন করে। বিশেষ করে যারা প্রথমদিকে অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :