শরীফ শাওন: [২] এই পদ্ধতিতে ফাইনাল পরীক্ষায় অংশগ্রহনে অনিচ্ছুক ৪৫ শতাংশ। অনলাইন ক্লাসে অসন্তুষ্ট শিক্ষার্থীদের মধ্যে খুব বেশি অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে ২৩ দশমিক ৩ শতাংশ এবং অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে ২৩ দশমিক ১ শতাংশ শিক্ষার্থী। কারণ হিসেবে ভালো ইন্টারনেট সংযোগ না থাকা, বিদ্যুতের সমস্যা, প্রয়োজনীয় ডিভাইস না থাকা, ডিভাইস বা ডেটা কেনার সামর্থ্য না থাকাসহ অনেকগুলো বিষয় জানান তারা।
[৩] ভালো নেটওয়ার্ক না থাকা ৫৭ দশমিক ৪, বিদ্যুতের সমস্যা ৩৮ দশমিক ১, বাড়িতে পরীক্ষা দেওয়ার পরিবেশ না থাকা ৪৫ দশমিক ৮, ডিভাইস না থাকা ২২ দশমিক ২, ডিভাইস বা ডেটা কেনার সামর্থ্য না থাকা ১৬ দশমিক ৬, পরীক্ষার মূল্যায়ন পদ্ধতি নিয়ে সন্দিহান থাকা ৫৭ দশমিক ৪, অনলাইন পরীক্ষার অভিজ্ঞতা না থাকা ৪০ দশমিক ৬ এবং প্রস্তুতি না থাকাকে ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ শিক্ষার্থী দায়ি করেছেন।
[৪] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণা সংসদের সোশ্যাল সায়েন্স টিমে’র জরিপ প্রতিবেদনে বলা হয়, ৩ হাজার ৭৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে অনলাইন জরিপে দেখা যায় অনলাইন ক্লাসে সন্তুষ্টি জানিয়েছে মাত্র ২.৭ শতাংশ শিক্ষার্থী।
[৫] প্রতিবেদনমতে, ৫২ দশমিক ৭ শতাংশ শিক্ষার্থী অনলাইনে চূড়ান্ত পরীক্ষা দিতে ইচ্ছুক। এদের মধ্যে ৮৭ দশমিক ৪ শতাংশ অ্যাসাইনমেন্টের মাধ্যমে পরীক্ষা দিতে আগ্রহী। ওপেন বুক ২১ দশকিক ১, এমসিকিউ ১৯ দশমিক৭, সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর ১৯ দশমিক ৪ বা বড় প্রশ্নোত্তর ৫ দশমিক ৪ এবং ৪ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী লাইভ ভিডিওর মাধ্যমে পরীক্ষা দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
আপনার মতামত লিখুন :