সমীরণ রায় ও আব্দুল্লাহ মামুন: [২] বৃহস্পতিবার (১৫ জুলাই) সকালে কমলাপুর রেলস্টেশন পরির্দশনে গিয়ে মো. নুরুল ইসলাম সুজন বলেন, একটি ট্রেনের ৭৩৮টি আসন থাকলে তার অর্ধেক আসনের বিপরীতে টিকিট ইস্যু করা হচ্ছে। প্রতিদিন ৫০-৭০ লাখ যাত্রী পরিবহন করা কীভাবে সম্ভব? তারপরও যথাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে।
[৩] মন্ত্রী বলেন, বাসে একটি আসন ফাঁকা রেখে পাশের আসনে যাত্রী বহন না করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। কিন্তু তারপরও বাসে এটি মানা হচ্ছে না। ট্রেনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে ও অর্ধেক সংখ্যক আসন ফাঁকা রেখে যাত্রী পরিবহন নিশ্চিত করা হবে। আন্তঃনগর ট্রেনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে।
[৪] তিনি বলেন, লোকাল ট্রেনে মানুষ চড়তে চায়। আমরা চেষ্টা করছি, স্বাস্থ্যবিধির যাতে ব্যত্যয় না ঘটে। ছোটবেলা থেকেই তা দেখে আসছি, অনেকে টিকিট ছাড়া লোকাল ট্রেনে উঠে পড়েন। আমরা ট্রেনকে গণপরিবহন হিসেবে আরো বেশি আধুনিক হিসেবে গড়ে তুলতে চেষ্টা করছি। রেল ব্যবস্থায় শৃঙ্খলা আনার চেষ্টা করছি।
[৫] মন্ত্রী বলেন, লোকাল ও কমিউটার ট্রেনের টিকিট স্টেশনে কিনতে পারবেন যাত্রীরা। আন্তঃনগর ট্রেনের টিকেট অনলাইনে কিনতে হবে।
[৬] ২২ দিন বন্ধ থাকার পর বৃহস্পতিবার থেকে ৩৮টি আন্তঃনগর, ১৯টি মেইল ও কমিউটার ট্রেন চলাচল শুরু করেছে। ১৫-২২ জুলাই পর্যন্ত চলবে ট্রেন।
আপনার মতামত লিখুন :