শরীফ শাওন: [২] ফাউন্ডেশনের পরিসংখ্যান মতে, বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, ট্রাক্টর ও ট্রলির শ্রমিক হিসেবে কর্মরত অবস্থায় দুর্ঘটনায় পতিত হয় ৩২ দশমিক ৬৯ শতাংশ। নসিমন, ভটভটি, চান্দের গাড়ি, টমটম, অটোরিকশা, অটোভ্যান, প্যাডেল রিকশা ও ঠ্যালাগাড়ি চালানোর সময় ১৭ দশমিক ৩০ শতাংশ, যাত্রী হিসেবে ৪২ দশমিক ৩০ শতাংশ এবং পথচারী হিসেবে ৭ দশমিক ৬৯ শতাংশ দুর্ঘনায় পতিত হয়েছেন।
[৩] বুধবার ফাউন্ডেশন কর্তৃপক্ষ জানায়, যাত্রী ও পথচারীদের মধ্যে মুদি দোকানি ছিলো ১৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ, চা দোকানি ও হকার ৯ দশমিক ৬১ শতাংশ, সবজি বিক্রেতা ১১ দশমিক ৫৩ শতাংশ, কৃষি ও নির্মাণ শ্রমিক ১৫ দশমিক ৩৮ শতাংশ, ঘাটের মাঝি ও মৎস্যজীবী ছিলো ৩ দশমিক ৮৩ শতাংশ।
[৪] এছড়াও ১৭ শতাংশ ৪৬ শতাংশ পঙ্গু হয়েছেন গাছ থেকে পড়াসহ অন্যান্য কারণে। রাজধানী ঢাকার ১৯টি স্থানসহ ধামরাই, সাভার, আশুলিয়া, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ, মানিকগঞ্জ (আরিচা ও পাটুরিয়া ফেরিঘাট) রাজবাড়ি (গোয়ালন্দ ফেরিঘাট) যশোর, ঝিনাইদহ ও কুষ্টিয়া অঞ্চলে এই জরিপ কাজ করা হয়। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে ২০২১ সালের মার্চ পর্যন্ত ৬৩ জন পঙ্গু ভিক্ষুকের ওপর এ জরিপ কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।
আপনার মতামত লিখুন :