সুমাইয়া ঐশী: [২] দেশটির গোয়েন্দা সংস্থা দ্য ন্যাশনাল ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস বলছে, আনুমানিক ১০ থেকে ২০ কেজি ওজন কমেছে কিমের। তিনার হাঁটাচলায় তেমন কোনো লক্ষ্যণীয় পরিবর্তন নেই। তাছাড়া ঘণ্টাব্যাপী বিভিন্ন বৈঠকে অংশ নেওয়ার পরও তেমন ক্লান্তিবোধ দেখা যায়নি।এনডিটিভি
[৩] গোয়েন্দা সংস্থা বলছে, যদি কিমের কোনো শারীরিক সমস্যা থাকতো, তাহলে তার চিকিৎসার জন্য ওষুধ আমদানি করার প্রবণতা দেখা দিতো ক্লিনিকগুলোতে। তেমন কিছুই নজরে পড়ছে না।
[৪] গত মে মাসে হঠাৎ করেই লোকচক্ষুর আড়াল হয়ে যান দক্ষিণ কোরিয়ার এই নেতা। ওই সময় তিনার মৃত্যুর গুঞ্জন ওঠে। তবে এসব গুজব মিথ্যা প্রমাণিত করে জুন মাসেই আবার দেখা দেন কিম। এর আগে তিনার ওজন ছিলো প্রায় ১৪০ কেজি। এখন তার ওজনে কিছুটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।
আপনার মতামত লিখুন :