আসাদুজ্জামান বাবুল: [২] গোপালগঞ্জে করোনার সংক্রমণ ব্যপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় আক্রান্ত হয়ে নতুন করে মারা গেছে আরো দু’জন এবং নতুন করে আক্রান্ত হয়েছে ৯১জন।
[৩] এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে জেলায় মোট মারা গেছে ৫৮জন ও আক্রান্ত হয়েছে ৫২২৭জন। কঠোর লকডাউন দিয়েও করোনার সংক্রমণ হতে মানুষকে রক্ষা করতে পারছেনা প্রশাসন। তবে, কঠোর লকডাউনের চুতুর্থদিন আজও গোপালগঞ্জ থেকে দুরপাল্লার কোনও পরিবহন ছাড়েনি।
[৪] অভ্যান্তরীন ৫টি রুটেও পরিবহন চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে, রোববার সকাল ৬ টা থেকে শহরে রিকসা- ভ্যান- অটো- মাহেন্দ্রছাড়াও ইট-বালু ভতি ট্রাক ও ট্রলি চলাচল করেছে আগেরমতোই। চাপাইল সেতুর গোড়ায়, সিও অফিস ঘাট, উপজেলার সামনে, হাসপাতালের সামনে, পাচুড়িয়া বাজার, বড় বাজার এলাকা, গেটপাড়া, বেদগ্রাম, পুলিশ লাইন মোড়, মান্দারতলা, ঘোনাপাড়া মোড়সহ কমপক্ষে ২০ থেকে ২৫টি গুরুত্বপুন জায়গায় দোকানপাট খোলা দেখা গেছে। তবে, দোকানপাট খোলেনি মুল শহরের চৌরঙ্গিঁ, মোসলেম প্লাজা, কেরামত প্লাজা, স্বনপট্রি, পোস্ট মোড়, বিনাপানি মোড়, কালিবাড়ী মোড়, থিয়েটার রোড়সহ বেশ কয়েকটি জায়গায়। তবে, চোরাই পথে দোকান খুলে বেচাকেনা করছে শাড়ীকাপড় ও জুতা স্যান্ডেল ব্যবসায়ীরা। অন্যান্যদিনের চেয়ে আজ মানুষের চলাচল ছিলো চোখে পরার মতো।
[৫] এদিকে, মানুষকে করোনার সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে ও লকডাউন সফল করতে মাঠে নেমেছেন পুলিশ সুপার আয়েশা সিদ্দিকা।
[৬] লকডাউন সফল করতে আমরা শতভাগ সক্ষম হয়েছি এ কথা উল্লেখ করে পুলিশ সুপার আয়েশা সিদ্দিকা সাংবাদিকদের বলেছেন, আমরা গত ৩দিন ধরে গোপালগঞ্জ জেলা শহর ছাড়াও গোটা জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলোতে উপস্থিত হয়ে [৬] রোববার বেলা ১১টার দিকে পুলিশ লাইন মোড়ে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন পুলিশ সুপার ।সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :