নুরে আলম: [২] ফোনে এ কথা শুনে অনেকটাই অবাক হয়েছিলেন শিক্ষক চন্দ্রশেখর দেশাই। তিনি যে মৃত নয় জীবিত, এটা প্রমাণ করার জন্যই বেগ পেতে হয় শিক্ষকের। ভারতের মুম্বাইয়ের ঠাণের পুরনিগম এলাকায় ঘটে আমন ঘটনা। আনন্দবাজার
[৩] চন্দ্রশেখর পুরনিগম থেকে ফোনে তার নিজের মৃত্যুর সনদের বিষয়টি জেনে সেখানে ছুটে যান নিজেকে জীবিত প্রমাণ করার জন্য। তিনি একজন স্কুল শিক্ষক। গত বছরই করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবন-যাপনও করছেন। চন্দ্রশেখর জীবিত থাকার পরও পুরনিগমের রেকর্ডে তাকে করোনায় মৃত উল্লেখ করা হয়েছে। ফলে এখানেই সমস্যা তৈরি হয়েছে।
[৪] তিনি বলেন, এক আধিকারিক বলে আমার মৃত্যুর সনদপত্র তৈরি, আমি যেন নিয়ে যাই- এ কথা বলার পরই তাকে বলি আমি জীবিত। আপনি কেন এমন কথা বলছেন। তখন তারা জানায়, তাদের কাছে রেকর্ড রয়েছে যে চন্দ্রশেখর দেশাই মারা গেছেন। ভাবুন তো, এ খবর যদি আমার ৮০ বছরের বৃদ্ধা মা শুনতো বা আমার স্ত্রী-র কাছে এ ফোন যেত তাহলে কী কাটাই না হতো!
[৫] তবে পরবর্তীতে পুরনিগম থেকে শিক্ষক চন্দ্রশেখরের মৃত্যুর বিষয়টি ভুল বলে মেনে নিয়েছে।