সমীরণ রায়: [২] করোনা সংক্রমণ রোধে দেশে সাতদিনের লকডাউন আর দুদিন ধরে টানা বৃষ্টিতে প্রভাব পড়েছে কাঁচাবাজারে। এতে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেড়েছে সব ধরনের পণ্যের।
[৩] শুক্রবার বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতি কেজি বেগুন ৬০, করলা ৬০, টমেটো ৮০, বরবটি ৬০, চাল কুমড়া কেজি ৪০-৫০, লাউ ৬০, মিষ্টি কুমরার কেজি ৪০ টাকা, চিচিঙ্গা ৪০, পটল ৪০, ঢেঁড়স ৪০, লতি ৬০, ধুন্দুল ৫০, কচুর মুখি ৫০, আলু কেজি ২৫, পেঁয়াজ ৫০-৫৫, কাঁচা মরিচের কেজি ৪০, কাঁচকলার হালি ২৫-৩০, পেঁপে কেজি ৪০, শসার ৪০, কাকরোল ৪০ টাকা ও লেবুর হালি বিক্রি হচ্ছে ১০-১৫ টাকায়।
[৪] বোতলের লিটার প্রতি সয়াবিন তেল ১৫৩ ও খোলাটা ১৩০-১৩৫, পাম সুপারের কেজি ১১৫-১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। শুকনা মরিচ কেজি ১৫০-২৫০, রসুন ৮০-১৩০, আমদানি করা আদা ১৬০-১৮০, হলুদ ১৬০-২২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চিনি প্রতিকেজি ৭৮-৮০, প্রতিকেজি বিআর-২৮ চাল ৪৮-৫০, মিনিকেট ৬০-৬২, নাজিরশাইল ৬২-৬৫, মোটা চাল ৪৫-৪৮, পোলাওয়ের চাল ৯০-১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। প্রতিকেজি সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ২১০-২২০, ব্রয়লার ১৫০ ও লেয়ার ২৫০ টাকা। গরুর মাংসের কেজি বিক্রি ৫৮০-৬০০ ও খাসির মাংস ৮০০-৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
[৫] কাওরান বাজারের সবজি ব্যবসায়ী ওহাব মিয়া বলেন, লকডাউনের কারণে সবজির গাড়ি কম আসছে। একই সঙ্গে বৃষ্টির কারণে বাজারে ক্রেতাও কম থাকার পরেও সবজির দাম কিছুটা বেড়েছে।
[৬] কারওয়ান বাজারে কথা হয় মোতালেবের সঙ্গে। তিনি বলেন, মাছ ও মুরগির দাম বেড়েছে। তবে সবজির দাম কিছুটা বাড়লেও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে।