ইমরুল শাহেদ: [২] মিয়ানমার জুড়ে প্রতিরোধ আন্দোলন, সশস্ত্র প্রতিরোধে সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের নিহত হওয়া এবং করোনা মহামারি প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় দেশটির প্রশাসনকে বিশৃংখল পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হচ্ছে। ইরাবতির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জান্তা সরকার করোনার ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না।
[৩] মঙ্গলবার চিন রাজ্য এবং সাগায়িং রিজিওনে দুটি আলাদা সংঘর্ষে ৪০ জন সেনা সদস্য নিহত হয়েছে। এ দুটি সংঘর্ষ হয়েছে বেসামরিক প্রতিরোধ যোদ্ধা ও মিয়ানমার সেনা বাহিনীর মধ্যে। প্রথম সংঘর্ষটি হয় চিন রাজ্যে। এখানে চিনল্যান্ড ডিফেন্স ফোর্সের (সিডিএফ) ৪০ জন সদস্য মিয়ানমার সেনা সদস্যদের ওপর হামলা চালায়। এর পরের হামলাটি চালায় ১০০ জন প্রতিরোধ যোদ্ধা।
[৪] জান্তা সরকারের ১০০ জন সেনা সদস্যের বিরুদ্ধে ১০০ জন প্রতিরোধ যোদ্ধার হামলাটি চালায় চিন ন্যাশনাল ডিফেন্স ফোর্স (সিএনডিএফ)। এই হামলায় ২০ জন জান্তা সেনা সদস্য ও অনেকে আহত হওয়া ছাড়াও প্রতিরোধ যোদ্ধাদের চার জন নিহত এবং তিনজন আহত হয়েছে বলে ইরাবতি জানিয়েছে।
[৫] ইরাবতির অপর একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মিয়ানমারের সেনা সরকারকে ‘জান্তা’ বলা যাবে না। জান্তা বললেই গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে হুশিয়ার করে দিয়েছে সরকার। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :