আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]এভাবে ব্যবহার নিরাপদ, ভালোভাবে কাজ করে রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাও। [৩] করোনা ভাইরাসের টিকার মিশ্র ব্যবহার নিয়ে নতুন এক পরীক্ষা চলছে। এতে প্রথমে অ্যাস্ট্রাজেনেকার এক ডোজ টিকা দেওয়ার চার সপ্তাহ পরে ফাইজারের এক ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে। দেখা যাচ্ছে পরপর অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার দুটি ডোজ দেয়ার চেয়ে প্রথমে অ্যাস্ট্রাজেনেকার এক ডোজ এবং পরে ফাইজারের এক ডোজ টিকা দিলে তাতে অধিকতর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হয়।বিবিসি
[৪] অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির এক গবেষণায় এ কথা বলা হয়েছে। এই গবেষণার নাম দেওয়া হয়েছে কম-কোভ। এ প্রক্রিয়ায় দেখা গেছে টিকার অন্য যেকোনো সমন্বয়ের চেয়ে এই পদ্ধতিতে অধিক উচ্চ মাত্রায় অ্যান্টিবডি সৃষ্টি করে করোনা ভাইরাসের স্পাইক প্রোটিনের বিরুদ্ধে। ইউরোপের কিছু দেশ এরই মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার বদলে ফাইজারের দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়ার বিকল্প প্রস্তাব করছে। রয়টার্স
[৫] অ্যাস্ট্রাজেনেকার দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেয়ার ফলে বিরল রক্ত জমাট বাঁধার ঘটনা ঘটে। তাই এর বিকল্প খোঁজা হচ্ছে। ঠিক এমন সময়ে গবেষণায় ওই তথ্য দেওয়া হলো। এই তথ্য ভ্যাকসিন মিশ্রনকেই সমর্থন করবে বলে মনে করা হচ্ছে। অক্সফোর্ডের প্রফেসর ম্যাথিউ স্ন্যাপ এই গবেষণার নেপথ্যে কাজ করছেন। তিনি বলেছেন, টিকা দেয়ার ক্ষেত্রে এই গবেষণা পরিস্থিতিতে কিছুটা পরিবর্তন আনতে পারে।