নুরে আলম : [২] দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় সাবেক প্রধানমন্ত্রী উইন্সটন চার্চিল এই পার্লামেন্ট থেকে দেশ পরিচালনা করতেন। এখান থেকেই তারা যুদ্ধের পরিকল্পনা করেছেন এবং পরবর্তীতে যুদ্ধ শেষে ব্রিটেনকে আবার নতুন করে সাজানো এবং পুননির্মাণের সকল বিল এই পার্লামেন্টে থেকেই পাস করেন তিনি। ইয়ন
[৩] এই বছর ব্রিটেনের দুই পার্লামেন্টই নিজেদের গণতন্ত্রের অবস্থা প্রদর্শনের জন্য একসঙ্গে তাদের এই উৎসব পালন করছে।
[৪] হাউস অব লর্ডসের অন্যতম সদস্য ম্যাকফল বলেন, একত্রে এই অনুষ্ঠান পালনের মাধ্যমে আমরা সবাইকে বোঝাতে চাই, বিপদের সময় আমরা সবাই একসঙ্গে কাজ করি।
[৫] ১৯৪১ সালের মে মাসে হাউস অব কমন্সে বোমা হামলার পরেই এই জরুরি ব্যবস্থা নেওয়া হয়। বোমা হামলার পর চার্চিল সেখানে যান এবং ধ্বংসস্তুপ দেখে কিছুক্ষণ নীরব থাকার পর বলেন, পার্লামেন্ট বসবে। তবে সেই মুহূর্তে তিনি এনিয়ে বিস্তারিত কিছুই বলেননি।
[৬] কিছুদিনের ভেতরেই ব্রিটিশ রাজতন্ত্রের শতবছরের ঐতিহ্যের বাইরে গিয়ে নিজেরাই একটি পার্লামেন্ট তৈরি করে ব্রিটেন এবং তারা রাজতন্ত্রের শাসনের বাইরে নিজেদের স্বাধীনতা গৌরবের সঙ্গেই ধরে রাখে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :