সাকিবুল আলম: [২]কাশ্মির নিয়েই এখন বেশি মাথাব্যাথা এই নেতার।
[৩] গত সপ্তাহে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের সাক্ষাৎকার নেন সাংবাদিক অ্যাক্সিওস জোনাথন। সেখানে চীনের জিনজিয়াং প্রদেশে উইঘুর মুসলিমদের ওপর চলমান নিপীড়নের প্রসঙ্গটি কৌশলে এড়িয়ে যান তিনি। ইয়ন
[৪] জিনজিয়াং প্রদেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের প্রশ্নে ইমরান খান বলেন, অন্য দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে নাক গলাতে আগ্রহী নন তিনি। এ মুহূর্তে নিজের দেশ নিয়েই বেশি চিন্তিত। তিনি আরো জানান, উইঘুর ইস্যুর চেয়ে কাশ্মির সমস্যা তার জন্য অনেক বেশি প্রাসঙ্গিক।
[৫] যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে লক্ষাধিক সংখ্যালঘু উইঘুর মুসলমান কারাগারে বন্দী আছে। ২০ লাখেরও বেশি উইঘুর মুসলমান ও অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বন্দীশিবিরে আটক করা হয়েছে।
[৬] দীর্ঘদিন ধরে চীন সরকারের বিরুদ্ধে জোরপূর্বক শ্রম, ভ্রুণহত্যাসহ গণহত্যার অভিযোগ উঠে আসছে।
[৭] মুসলিম বিশ্বের প্রভাবশালী এ নেতা জাতিসংঘে ইসলামোফোবিয়ার কঠোর সমালোচনা করেন। তিনি খোলা চির্ঠি দিয়ে মুসলিম বিশ্বের অন্যান্য নেতাদের ইসলামোফোবিয়ার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানান। কিন্তু চীনের উইঘুর ইস্যুতে তিনি একেবারেই নীরব। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :