শিমুল মাহমুদ: [২] শুক্রবার দুপুরে এক আলোচনা সভায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির এ সদস্য দলের নেতা-কর্মীদের প্রতি এই আহ্বান জানান। তিনি বলেন, আমাদের অনুপ্রেরণা যে মূল নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া তাকে মুক্ত করতে হবে, তিনি মুক্ত নন। তাকে মুক্ত করতে পারলেই আমরা সবাই মুক্ত হব। আমাদের গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন, সেই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও মুক্ত হবেন এবং দেশে আসবেন।
[৩] গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, সেই কাজটা আমাদেরকেই করতে হবে। আন্দোলনে করতে হবে, রাস্তায় নামতে হবে। শ্লোগান দিয়ে হবে না। আমাদের যেটা করা দরকার, সেটা করতে হবে।
[৪] তিনি বলেন, আমরা সকলে মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে গেছি। সেখান থেকে আমাদের মুক্তি তখনই আসবে, যখন দেশনেত্রী বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়ে ডাক দেবেন যে, আমি খালেদা জিয়া বলছি। তখন কোনো রাজনৈতিক নেতা-কর্মীর কমিটমেন্ট কিছু থাকবে না।
[৫] সেই কমিটেড লোকজনের ঘরে বসে আলোচনা করলে চলবে না। আমাদের অত্যন্ত জরুরি খালেদা জিয়ার মুক্তির। তিনি মুক্ত হলে গণতন্ত্র মুক্তি পাবে এবং গণতন্ত্রের মুক্তি হলে কিন্তু খালেদা জিয়া মুক্তি পায়। সুতরাং গণতন্ত্রের মুক্তির আন্দোলন আর খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন একই সূত্রে গাঁধা। সেই নামে বলেন একই কর্ম।
জাতীয়তাবাদী নবীন দলের উদ্যোগে আবদুস সালাম হলে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও তার উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদিন ফারুকের আশু রোগমুক্তি কামনায় আলোচনা ও দোয়া মাহফিল হয়।
আপনার মতামত লিখুন :