রাশিদুল ইসলাম : [২] ইসরায়েলি মিডিয়া হারেৎজ’র প্রতিবেদন বলছে নেতানিয়াহু ইতিহাস সম্পর্কে ও এতে তার অবস্থান নিয়ে গভীরভাবে সচেতন এবং একারণেই তার ‘অবৈধ’ নির্দেশে দলিলগুলো অবৈধভাবে ধ্বংস করা হয়। জেরুজালেম পোস্ট
[৩] রোববার ইসরায়েলের নতুন প্রধানমন্ত্রী নাফতালি বেনেট অফিসে যাওয়ার কিছুক্ষণ আগে এসব দলিল আগুলে পুড়িয়ে ফেলা হয়। নথিগুলো একটি ‘অ্যাকোয়ারিয়াম’ সংরক্ষিত ছিল। তবে তা কি ধরনের দস্তাবেজ ছিল তা স্পষ্ট নয়।
[৪] তবে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে হারেৎজকে বলা হয় দলিল পুড়িয়ে ফেলার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা। এটি কখনও ঘটেনি। বিষয়টি আমাদের জানা নেই। তবে এ ব্যাপারে বিশদ যাচাই করা হবে।
[৫] এদিকে ক্ষমতা হস্তান্তর অনুষ্ঠানে অংশ নিতে নেতানিয়াহু অস্বীকার করেন এবং শেষ পর্যন্ত তা রুদ্ধদ্বার বৈঠকে পরিণত হয়। এ ব্যাপারে কোনো বিবৃতি মিডিয়াকে দেওয়া হয়নি।
[৬] বেনেটের ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে যে নতুন সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে রোববার অনুমোদনের আগে নেতানিয়াহু তার কোনও কর্মচারীকে ক্ষমতা হস্তান্তর সভায় যেতে অনুমতি দেননি।
[৭] সংস্কারপন্থী রাব্বি গিলাদ কারিভ নতুন সরকার ক্ষমতা নেওয়ার আগে নেতানিয়াহুর অফিসে নথিপত্র পুড়িয়ে ফেলার ঘটনা পরীক্ষা করে দেখার ইসরায়েলের অ্যাটর্নি জেনারেলকে আহ্বান জানিয়েছেন।
আপনার মতামত লিখুন :