শিরোনাম
◈ গাজীপুরে কিশোরী ধর্ষণ: প্রশাসনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন শায়খ আহমাদুল্লাহর, প্রেমের সম্পর্ক দেখিয়ে ঘটনা হালকা করার অভিযোগ ◈ ‘নীরব কিন্তু উদাসীন নয়’: কেন ভারতের জেন-জি তরুণরা রাস্তায় নামছে না ◈ তরুণ-তরুণী যদি প্রলোভনে পড়ে সেটা শুধু প্রলোভনকারীর দোষ নয়: মিজানুর রহমান আজহারী ◈ শেখ হাসিনা পালিয়ে যাননি, যেতে বাধ্য করা হয়েছে: আইনজীবী (ভিডিও) ◈ জীবন দিলেও যদি চরিত্র না বদলায় তাহলে ভাগ্যও বদলাবে না: মুফতি ফয়জুল করীম ◈ ‌ও‌য়েস্ট ই‌ন্ডি‌জের বিরু‌দ্ধে বি‌সি‌বির টি-টোয়েন্টি দল ঘোষণা, ফিরলেন লিটন ◈ শুধু একাত্তর না, সাতচল্লিশ থেকে এখন পর্যন্ত কোনো ‘ভুল’ করে থাকলে তার জন্য নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন শফিকুর রহমান (ভিডিও) ◈ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ নিয়ে যা জানা গেল ◈ ‘নতুন আরপিওতে বড় পরিবর্তন: পলাতক অযোগ্য, দুর্নীতির প্রমাণে ভোট বাতিল করতে পারবে ইসি’ (ভিডিও) ◈ বিএনপির প্রস্তাব বিবেচনায় নিলে আসন্ন নির্বাচন হবে মাইলফলক: মঈন খান

প্রকাশিত : ১৭ জুন, ২০২১, ১২:৪২ দুপুর
আপডেট : ১৭ জুন, ২০২১, ১২:৪২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] টুইটারের বিরুদ্ধে ধর্মীয় উস্কানির অভিযোগ এনে মামলা করেছে ভারত

সাখাওয়াত হোসেন:[২] ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্য সরকার মঙ্গলবার রাতে এ মামলা করে। টুইটারের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে থেকেই ভারতের সঙ্গে টুইটারের বেশ কিছু বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলছিলো। এনডিটিভি, ডয়চে ভেলে

[৩] গত ৫ জুন উত্তর প্রদেশে সামাদ নামের একজন মুসলিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘বন্দে মাতরম’ বলতে বলা হয়। ঐ মুসলিম এটি বলতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে চড়-থাপ্পড় মারা হয়েছিলো এবং তার দাড়ি কেটে ফেলার অভিযোগও আসে। এই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে পোস্ট করা হয়েছিলো টুইটারে।

[৪] এরপর সরকারকে সমালোচনা করে ঐ ভিডিওতে বেশ কিছু টুইটার ব্যবহারকারী মন্তব্য করে। ফলে টুইটার কর্তৃপক্ষকে এই ভিডিও সরিয়ে নিতে সরকার চাপ দিলেও টুইটার তাতে সাফ অস্বীকৃতি জানায়।

[৫] ভারত সরকার টুইটারের কাছে দাবি জানিয়েছিলো, যেকোনো তথ্য সরকারকে প্রদান করে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের একজন প্রতিনিধিও টুইটারে নিয়োগ দিতে হবে। এই প্রস্তাবে অস্বীকৃতি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলে, এটি সম্পূর্ণ বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।

[৬] উত্তরপ্রদেশ রাজ্য সরকার বলছে, অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমগুলো ভারত সরকারকে সহযোগিতা করলেও টুইটার তা করছে না। তাই রাজ্য সরকার আইনের আশ্রয় নিয়েছে।

[৭] এ ঘটনায় টুইটার কর্তৃপক্ষ ছাড়াও বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ও কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।

[৮] তবে এ ঘটনায় বিরোধী দল ও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের সমালোচনার মুখে পড়েছে সরকার। তাদের দাবি, সরকার নিজেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়