শিরোনাম
◈ হাদির পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সর্বোত্তম চিকিৎসার নিশ্চয়তা দিলেন  প্রধান উপদেষ্টা ◈ ওসমান হাদি সংকটাপন্ন, বাবার জন্য অবুঝ শিশুর আকুতি জাতীয় নিরাপত্তা প্রশ্নে নতুন আলোচনার জন্ম দিল ◈ তফসিল ঘোষণার পর বিএন‌পি ও জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলো কী অবস্থায় আছে?  ◈ নভেম্বর মাসে বিএনপি নেতার ওপর হামলার বিচার হলে হয়তো এ ঘটনা ঘটতো না: সালাউদ্দিন  ◈ আইসিইউতে হাদি, অপরদিকে নলছিটিতে তার বাড়িতে চুরি, তদন্তে পুলিশ ◈ প্রধান উপদেষ্টার সাথে বিএনপির ২ প্রতিনিধির  বৈঠক চলছে  ◈ বাংলাদেশি নাবিকসহ তেলবাহী জাহাজ আটক করল ইরান ◈ ইউএনওকে গ্রেপ্তারের হুমকি দিয়ে বিপাকে পড়ে ক্ষমা চাইলেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা (ভিডিও) ◈ চিকুনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব: বাংলাদেশসহ চার দেশে লেভেল–২ ভ্রমণ সতর্কতা জারি সিডিসির ◈ টেকনাফ সীমান্তে মিয়ানমারের মর্টারশেল–গুলিতে কেঁপে উঠল বসতঘর, আতঙ্কে সীমান্তবাসী

প্রকাশিত : ১৭ জুন, ২০২১, ১২:৪২ দুপুর
আপডেট : ১৭ জুন, ২০২১, ১২:৪২ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] টুইটারের বিরুদ্ধে ধর্মীয় উস্কানির অভিযোগ এনে মামলা করেছে ভারত

সাখাওয়াত হোসেন:[২] ভারতের উত্তরপ্রদেশ রাজ্য সরকার মঙ্গলবার রাতে এ মামলা করে। টুইটারের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করার অভিযোগ আনা হয়েছে। এর আগে থেকেই ভারতের সঙ্গে টুইটারের বেশ কিছু বিষয় নিয়ে মতবিরোধ চলছিলো। এনডিটিভি, ডয়চে ভেলে

[৩] গত ৫ জুন উত্তর প্রদেশে সামাদ নামের একজন মুসলিমকে ‘জয় শ্রীরাম’ ও ‘বন্দে মাতরম’ বলতে বলা হয়। ঐ মুসলিম এটি বলতে অস্বীকৃতি জানালে তাকে চড়-থাপ্পড় মারা হয়েছিলো এবং তার দাড়ি কেটে ফেলার অভিযোগও আসে। এই ঘটনার ভিডিও ধারণ করে পোস্ট করা হয়েছিলো টুইটারে।

[৪] এরপর সরকারকে সমালোচনা করে ঐ ভিডিওতে বেশ কিছু টুইটার ব্যবহারকারী মন্তব্য করে। ফলে টুইটার কর্তৃপক্ষকে এই ভিডিও সরিয়ে নিতে সরকার চাপ দিলেও টুইটার তাতে সাফ অস্বীকৃতি জানায়।

[৫] ভারত সরকার টুইটারের কাছে দাবি জানিয়েছিলো, যেকোনো তথ্য সরকারকে প্রদান করে সহযোগিতা করতে হবে। সরকারের একজন প্রতিনিধিও টুইটারে নিয়োগ দিতে হবে। এই প্রস্তাবে অস্বীকৃতি জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বলে, এটি সম্পূর্ণ বাকস্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ।

[৬] উত্তরপ্রদেশ রাজ্য সরকার বলছে, অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমগুলো ভারত সরকারকে সহযোগিতা করলেও টুইটার তা করছে না। তাই রাজ্য সরকার আইনের আশ্রয় নিয়েছে।

[৭] এ ঘটনায় টুইটার কর্তৃপক্ষ ছাড়াও বেশ কয়েকজন সাংবাদিক ও কংগ্রেস নেতাদের বিরুদ্ধে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করার অভিযোগ এনে এফআইআর দায়ের করেছে পুলিশ।

[৮] তবে এ ঘটনায় বিরোধী দল ও সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারীদের সমালোচনার মুখে পড়েছে সরকার। তাদের দাবি, সরকার নিজেই সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করছে। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়