সমীরণ রায়: [২] বুধবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি এসএম মজিবুর রহমান ভার্চ্যুয়াল হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
[৩] আদালতে মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস এন্ড পিস ফর বাংলাদেশ-এইচআরপিবি'র পক্ষে শুনানিতে ছিলেন অ্যাডভোকেট মানজিল মোরশেদ। অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাহজাবিন রাব্বানী দীপা ও আন্না খানম কলি।
[৪] ২০১৪ সালের জানুয়ারিতে বিমানের ১৭ সিবিএ নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিষয় তদন্তের জন্য নোটিশ দেয় দুদক। পরে সিবিএ নেতা মো. মসিকুর রহমান, আজাহারুল ইমাম মজুমদার, আনোয়ার হোসেন, মো. ইউনুস খান, মো. মনতাসার রহমান, মো. রুবেল চৌধুরি, মো. রফিকুল আলম, মো. আতিকুর রহমান, মো. হারুনর রশিদ, আবদুল বারি, মো. ফিরোজুল ইসলাম, মো. আবদুস সোবহান, গোলাম কায়সার আহমেদ, মো. আবদুল জব্বার এবং মো. আবদুল আজিজ ওই নোটিশে দুদকে হাজির হতে অস্বীকৃতি জানায়।
[৫] এই ১৭ নেতা হাজিরে অস্বীকৃতি জানালেও দুদকের পক্ষে আর কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। পরে এ ঘটনায় গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়। এরপর সেসব প্রতিবেদন সংযুক্ত করে জনস্বার্থে এইচআরপিবি হাইকোর্টে রিট দায়ের করে। রিটের শুনানি নিয়ে ওই ১৭ জনের ক্ষেত্রে দুদকের পদক্ষেপে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন আদালত।
আপনার মতামত লিখুন :