সাখাওয়াত হোসেন: [২] জোটটির এমন মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা চীনের।
[৩] বিশ্ব নেতারা এ সম্মেলনে বলেন, চীন খুব দ্রুত পারমাণবিক অস্ত্র বৃদ্ধি করছে যা অনেকেরই অজানা। রাশিয়ার সঙ্গে মিলে সেনাবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করছে দেশটি। চীন তাদের সামরিক সক্ষমতা ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে এখন ন্যাটোর কাছাকাছি চলে এসেছে বলেও জানান তারা। বিবিসি
[৪] তবে শান্তিপূর্ণ উন্নয়নের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ তুলেছে চীন। ন্যাটো নেতাদের উদ্দেশ্যে চীন বলে, স্বাভাবিক বিষয়কে বড় করে দেখিয়ে পরিবেশ উত্তেজিত করা বন্ধ করুন। আমাদের প্রতিরক্ষা ও সামরিক শক্তি আধুনিকায়ন করার বিষয়টি ন্যায়সঙ্গত,স্বচ্ছ ও পরিষ্কার।
[৫] এর আগে, জি-৭ সম্মেলন শেষে এক বিবৃতিতে চীন সম্পর্কে কঠোর বার্তা দেওয়া হয়। উইঘুর মুসলিমদের নির্যাতনের বিষয়ে সমালোচনা করে চীনকে মানবাধিকারের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করতেও পরামর্শ দেওয়া হয়েছিলো ঐ বিবৃতিতে। এরপর চীন এই বিবৃতির বিরুদ্ধে কঠোর নিন্দা জানায়।
[৬] এনিয়ে ন্যাটোর প্রধান জেনস স্টোলটেনবার্গ বলেন, আমরা নতুন কোনো স্নায়ুযুদ্ধে জড়াতে চাই না। চীন আমাদের শত্রু নয়। তবে চীনের তৈরি নিরাপত্তা ঝুঁকি মোকাবেলায় একসঙ্গে কাজ করতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :