আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] করোনা মহামারির কারণে প্রায় দুই বছর পর বিশ্বের ধনী দেশগুলোর নেতারা মুখোমুখি বৈঠকে বসলেন। এই বৈঠকে তারা দশকের শেষ নাগাদ বিশ্বজুড়ে ভূমি ও সমুদ্রের কমপক্ষে ৩০ শতাংশ সুরক্ষা দিতে সম্মত হয়েছেন। জি-৭ নেতারা নেচার কম্প্যাক্ট নামে চুক্তি সই করেছেন, যাতে জীববৈচিত্র্য সুরক্ষা করার বিষয়টি রয়েছে। এ ছাড়া ২০১০ সালের তুলনায় ২০৩০ সালের মধ্যে তাদের কার্বন নির্গমন অর্ধেকে কমিয়ে আনার প্রতিশ্রুতির কথাও রয়েছে। রয়টার্স
[৩] ইশতেহারে রয়েছে, আগামী বছরের মধ্যে ৮৪ কোটি ডোজ করোনার টিকা সহজলভ্য করা হবে। উন্নয়নশীল দেশগুলোয় অবকাঠামোগত উন্নয়নের জি-৭ একটি টাস্কফোর্স প্রতিষ্ঠা করবে। চুক্তিটির প্রশংসা করে যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ও সম্মেলনের আয়োজক বরিস জনসন বলেছেন, ‘জি-৭ আমাদের জীবনযাত্রার পরিবর্তনের জন্য বিশ্বব্যাপী সবুজ শিল্পবিপ্লব চায়।’ দ্য গার্ডিয়ান
[৪] বিবিসি জানিয়েছে, এবারের জি–৭ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক ইশতেহার এখনো প্রকাশ করা হয়নি। তবে তারা কারবিস বেতে খসড়া ইশতেহার দেখেছে। ওই ইশতেহারের কোভিড-১৯ অংশে রয়েছে, আগামী বছরের মধ্যে ৮৪ কোটি ডোজ করোনার টিকা সহজলভ্য করা। জি-৭ সম্মেলন থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার আহ্বানে সময় উপযোগী, স্বচ্ছ, বিশেষজ্ঞদের নেতৃত্বে বিজ্ঞানভিত্তিক কোভিড এর উৎসের তদন্ত করতে হবে।