সুমাইয়া ঐশী: [২] স্বজনদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
[৩] ২০১৭ সালে আবিষ্কৃত এ গণকবর থেকে ১২৩টি দেহাবশেষ উদ্ধার করে শনাক্ত করার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ঐ সময় বাদুশ কারাগারে এ নৃশংতার শিকার ব্যক্তিদের স্বজনদের রক্তের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে সময়ের ব্যবধান অনেক হওয়ায়, এবং ঐ অঞ্চলের তাপমাত্রাও বেশি হওয়ায় দেহাবশেষগুলো শনাক্তে বেশ বেগ পেতে হচ্ছে সংশ্লিষ্টদের। আল আরাবিয়া
[৪] মূলত আইএস সন্ত্রাসীদের নৃশংসতম গণহত্যার একটি ছিলো ২০১৪ সালে ইরাকের বাদুশ কারাগারের এই ঘটনা। ঐ সময় ইরাকের এক তৃতীয়াংশের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় এ জঙ্গি গোষ্ঠী। এসময় ঐ কারাগারে হামলা চালিয়ে সুন্নি মুসলিম বন্দীদের মুক্তি দেয় আইএস এবং একই সঙ্গে ৫৮৩ জন শিয়াকে একটি ট্রাকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। পরবর্তীতে একটি গিরিখাদের কাছে গিয়ে তাদের হত্যা করা হয়। মিডল ইস্ট আই
[৫] এরপর ২০১৭ সালে ঐ অঞ্চলে ইরাকি বাহিনী নিয়ন্ত্রণ নিলে একাধিক গণকবর আবিষ্কৃত হয়। ধারণা করা হচ্ছে, অন্তত ১২ হাজার সাধারণ মানুষকে অমানবিকভাবে হত্যা করে এখানেই মাটি চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। টাইমস অব ইসরায়েল
[৬] সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বেশিরভাগ দেহাবশেষগুলো এখন শনাক্ত করার অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। এর মধ্যে অনেক মরদেহকে পুড়িয়েও ফেলা হয়েছিলো। এ কারণে এখন ভুক্তোভোগীদের শনাক্ত করা একটি বিশাল চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে হাজার হাজার পরিবার তাদের আপন জনের শেষ চিহ্নটুকুর জন্য এখনো অপেক্ষা করে বসে আছে। সম্পাদনা : রাশিদ
আপনার মতামত লিখুন :