বাশার নূরু: [২] প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা অারও বলেন, ‘করোনাকে আমরাও গুরুত্ব দিচ্ছি। যেখানে করোনা সংক্রমের হার বেড়ে যাবে, সেখানেই নির্বাচন বন্ধ করা হবে। করোনার সঙ্গে নির্বাচন কোনো সাংঘর্ষিক বিষয় নয়। আর করোনা সংক্রমণ সম্প্রসারণের একমাত্র মাধ্যম নয়। ইতোমধ্যে তাই প্রমাণিত হয়েছে।
[৩] তিনি বলেন, ‘রাজশাহীতে কোনো নির্বাচন নেই, অথচ সেখানে করোনা সংক্রমণের হার বেশি। ভারতের যেসব রাজ্যে করোনার হার বেশি, সেখানে নির্বাচন হয়নি। নির্বাচন যেখানে হয়েছে, সেখানে করোনা তেমন প্রভাব পড়েনি।’
[৪] কে এম নুরুল হুদা বলেন, যেসব ইউনিয়ন পরিষদের মেয়াদ উর্ত্তীণ হয়েছে সেসব ইউনিয়নে করোনা সংক্রমণের হার বিবেচনা করে শিগগিরই নির্বাচন দেয়া হবে। নির্বাচন নিয়ে আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতিও রয়েছে। নির্বাচনে করোনা খুব প্রভাব ফেলতে পারবে না।’
[৫] রোববার বেলা ১১টায় জেলা সার্কিট হাউজে মাদারীপুরে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নিয়ে মতবিনিময় সভায় একথা বলেন সিইসি।আগামী ২১ জুন মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার ১৯টি ইউপি নির্বাচন সফল করতে জেলা প্রশাসন, পুলিশ বিভাগসহ অন্যান্য দফতরের কর্মকর্তাদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন তিনি।
[৬] সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক ড. রহিমা খাতুন। অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের যুগ্মসচিব ফরহাদ আহম্মদ খান, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মোস্তফা ফারুক, মাদারীপুরের পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল।
আপনার মতামত লিখুন :