আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] জেফ বেজোস, অ্যালন মাস্কসহ ধনীদের কর ফাঁকি দেওয়ার তথ্য ফাঁস করাকে অবৈধ বলছে হোয়াইট হাউজ।
[৩] প্রোপাবলিকা নামে এক মার্কিন ওয়েবসাইট দাবি করেছে, জেফ বেজোস, এলন মাস্ক, ওয়ারেন বাফেটের মতো শীর্ষ ধনী ব্যক্তিরা আয়কর প্রায় দেন না বললেই চলে। অ্যামাজনের মালিক জেফ বেজেস ২০০৭ আর ১৭ সালে কোনও ধরনের আয়কর দেননি আর মাস্ক ২০১৮ সালে এক পয়সাও কর দেননি। বিবিসি
[৪] ওয়েবসাইটটি অবশ্য বলছে, তাদের কাছে এই ধনীদের আয়কর সংক্রান্ত বিপুলায়তনের তথ্যভাণ্ডার রয়েছে। সামনের দিনগুলোতে আরও তথ্য ফাঁস করার কথা জানিয়েছে তারা। প্রোপাবলিকার দেওয়া তথ্য মতে, যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ২৫ ধনী যে পরিমাণ কর দেন, তা তাদের কর্মীদের চেয়ে অনেক কম। ইকোনমিস্ট
[৫] আইনি কর কৌশল ব্যবহার করে বিত্তশালীরা সরকারকে দেওয়া করের পরিমাণ হয় একেবারে নগণ্য পরিমাণে নামিয়ে আনছেন অথবা শূন্যের কোঠায় নিয়ে যাচ্ছেন। অথচ গত কয়েক বছরে তাদের সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে বিপুল পরিমাণে। বহু সাধারণ জনগণের মতই বিত্তশালীরাও দাতব্য কাজে অর্থ দান করার মাধ্যমে করে ছাড় পাচ্ছেন এবং তারা দেখাচ্ছেন তাদের উপার্জনের অর্থ বেতন থেকে আসছে না, আসছে বিনিয়োগ থেকে।
[৬] প্রোপাবলিকা ফোর্বস সাময়িকীর সংগৃহীত তথ্য ব্যবহার করে বলেছে এই ২৫জন শীর্ষ ধনকুবের মার্কিনির সম্মিলিত সম্পদের মূল্য ২০১৪ থেকে ২০১৮’র মধ্যে বেড়েছে ৪০১ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু একই সময় তাদের দেয়া সম্মিলিত করের পরিমাণ মাত্র ১৩.৬ বিলিয়ন ডলার।
আপনার মতামত লিখুন :