তানিমা শিউলি: [২] ঢাবির ভূতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক, অধ্যাপক ড. সৈয়দ হুমায়ুন আখতার বলেন, পূর্ণশক্তির ভূমিকম্প হলে শুধু সিলেট নয়, ঢাকাও পরিত্যক্ত নগরী হবে।
[৩] সিলেট ছাড়াও তিনটি প্লেটের সংযোগস্থল বাংলাদেশ। ডাউকি ফল্টের পূর্বাঞ্চলে ৫০০ বছর ধরে ভূমিকম্প হয়নি।
[৪] শুধু সিলেট নয়, দেশের সব শহরের বিল্ডিং ভূমিকম্প সহনশীল করে তৈরি করতে হবে।
[৫] ভূমিকম্প মোকাবেলায় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় প্রচারের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে। ভূমিকম্প প্রশমনে স্বেচ্ছাসেবকদের প্রশিক্ষণ দেওয়া প্রয়োজন।
[৬] আতঙ্ক নয়, দুর্যোগ প্রশমনে জনসচেতনতা বৃদ্ধি জরুরি শাবিপ্রবির সিভিল অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষক, অধ্যাপক ড. মো. জহির বিন আলম বলেন, ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি মোকাবেলায় সিলেট শহরের প্রত্যেকটা বিল্ডিংয়ের এসেসমমেন্ট করে সবল ও দুর্বল বিল্ডিংগুলোকে চিহ্নিত করতে হবে।
[৭] ভয়াবহ পরিস্থিতি মোকাবেলায় দ্রুততার সঙ্গে নগরের সবল বিল্ডিংগুলোকে ভূমিকম্প সহনশীল করতে হবে। একেবারেই দুর্বল বিল্ডিংগুলোকে তালিকা করে ব্যবহারের অনুপযুক্ত ট্যাগ লাগিয়ে দিতে হবে।
[৮] দেশে ৮ মাত্রার ভূমিকম্প হতে পারে। প্রায় একই মাত্রার ভূমিকম্পে নিউজিল্যান্ডে মাত্র ৩ জন লোক মারা গেছে। কারণ তাদের বিল্ডিংগুলো শক্তিশালী ছিলো।
আপনার মতামত লিখুন :