শরীফ শাওন: [২] বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশন জানায়, শিক্ষামন্ত্রীর ঘোষণা অনুযায়ী ১৩ জুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দিতে হবে। প্রস্তাবিত বাজেটের পাশাপাশি করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত কিন্ডাগার্টেনগুলো পুনর্বাসনে আর্থিক বরাদ্দের ব্যবস্থা নিতে হবে।
[৩] বুধবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে প্রতীকী অবস্থান কর্মসূচিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মিজানুর রহমান সরকার বলেন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশাপাশি কিন্ডারগার্টেনগুলো শিক্ষাক্ষেত্রে যুগান্তকারী ও সময়োপযোগী ভূমিকা পালন করছে। এছাড়াও বেকার সমস্যা দূরীকরণেও ভূমিকা রাখছে।
[৪] মিজানুর রহমান বলেন, বর্তমানে ৪০ হাজার কিন্ডারগার্টেনে প্রায় এক কোটি শিক্ষার্থী রয়েছে। এসকল প্রতিষ্ঠান না থাকলে শতভাগ শিক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়নে সরকারকে আরও প্রায় ৩০ হাজার প্রাথমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করতে হতো। এতে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা ব্যয় হতো।
[৫] করোনায় কিন্ডারগার্টেনগুলোর দুরবস্থার চিত্র জানিয়ে বলেন, সরকারের সহযোগিতা না পেলে দেশের ৭৫ শতাংশ কিন্ডারগার্টেন বন্ধ হয়ে যাবে।
আপনার মতামত লিখুন :