সমীরণ রায়: [২] বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী আরও বলেন, দেশের পর্যটন শিল্পের সামগ্রিক উন্নয়নে যে ‘পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের কাজ’ শুরু হয়েছিল, করোনা মহামারি শুরু হওয়ায় তা বাধাগ্রস্ত হয়েছে। তবে সংক্রমণ কমলে আবারও পর্যটন মহাপরিকল্পনা প্রণয়নের থেমে থাকা কাজ শুরু করা হবে।
[৩] তিনি বলেন, কোভিড-১৯ এর কারণে সারাবিশ্বের পর্যটন শিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। পর্যটন শিল্পকে কীভাবে আবার শক্তিশালী করা যায়-তা নিয়ে আমরা কাজ করছি। আধুনিক পর্যটন নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে কক্সবাজারের পরিবেশকে সুস্থ ও সুন্দর রাখায় স্থানীয় জনগণের ভূমিকা রাখতে হবে। লোকজনকে স্থানীয় প্রশাসনের মাধ্যমে এর গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতন করে তুলতে হবে। এই পর্যটন নগরীর পরিবেশ আরো সুন্দর হলে অধিকসংখ্যক দেশি-বিদেশি পর্যটক এখানে বেড়াতে আসবেন; যা থেকে সরাসরি উপকৃত হবেন এখানকার স্থানীয় জনগণ।
[৪] বুধবার কক্সবাজারের একটি হোটেল বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের আয়োজনে ‘কক্সবাজারস্থ খুরুশকুলে শেখ হাসিনা টাওয়ারসহ পর্যটন জোন নির্মাণ’ শীর্ষক প্রকল্পের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা বিষয়ক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।
[৫] এতে আরও উপস্থিত ছিলেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মোকাম্মেল হোসেন, বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান মো. হান্নান মিয়া, আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সিরাজুল মোস্তফা, কক্সবাজার জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তাক আহমদ চৌধুরী, জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :