শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ০৩ জুন, ২০২১, ০২:৩৯ দুপুর
আপডেট : ০৩ জুন, ২০২১, ০২:৩৯ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শাপলা মিডিয়া ঘোষিত ১০০ ছবি নিয়ে উচ্ছ্বাস থেমে যাওয়ার নেপথ্যে

ইমরুল শাহেদ: পরিচালক সমিতির নির্বাচনের আগে চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শাপলা মিডিয়ার কর্ণধার সেলিম খান যে একশ’ ছবির ঘোষণা দিয়েছিলেন, কোভিড মহামারির কারণে এখন সেটার অগ্রযাত্রা থেমে আছে। একশ’ ছবির ঘোষণা পেয়ে যারা উল্লসিত হয়ে এফডিসি চত্বর গরম করে তুলেছিলেন, তারাও এখন থেমে গেছেন। এ নিয়ে কেউ নেতিবাচক কথা জোর দিয়ে না বললেও আগের মতো উচ্ছ্বাসও প্রকাশ করেন না।

নির্বাচনে যেসব নির্মাতারা একশ’ ছবির সমর্থনপুষ্ট প্যানেলের বাইরে গিয়ে নির্বাচন করেছেন বা একশ’ ছবির অন্তর্ভুক্ত যারা ভোট দিতে আসেননি তারা একশ’ ছবির তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন। খ্যাতিমান নির্মাতা এফআই মানিক ভোট দিতে আসেননি বলে চূড়ান্ত হওয়া ছবি থেকে বাদ পড়ে গেছেন। বাদ পড়েছেন অন্য প্যানেল থেকে নির্বাচন করে পরিচালক গোলাম সারওয়ারও। তিনি বলেন, ‘ছবি হবে হয়তো ৩০টির মতো। আর ছবি হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’ তিনি এ কথা কিভাবে বলছেন জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘ঈদের আগে কোনো শিল্পী-কুশলীকে টাকা দেওয়া হয়নি।

তারা খুব ক্ষিপ্ত এবং তাদের মধ্যে একটা হতাশাও কাজ করছে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনি বৈতরণী পার হয়েছে। এখন ছবি করলেই কি আর না করলেই কি?’ কিন্তু একশ’ ছবির ক্ষেত্রে ভিন্ন একটা মাজেজাও রয়েছে। সেলিম খান ইতোমধ্যে ‘সিনেবাজ’ নামে একটি ওটিটি প্ল্যাটফর্মও শুরু করেছেন। ‘ভয়েস টিভি’ নামেও তার একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে। সিনেবাজ এবং ভয়েস টিভির জন্য তার অনেক কনটেন্টস প্রয়োজন হবে। এখান থেকেই সে চাহিদা পূরণ করা হবে। এছাড়া একশ’ ছবির প্রতিটি ছবিরই ‘টাইম লেংথ’ ৯০ মিনিট থেকে ১০০ মিনিট মাত্র। এর থেকে স্পষ্টতই বুঝা যায় ছবিগুলো এ্যাপসের জন্যই নির্মিত হচ্ছে। তবে গল্প এবং নির্মাণশৈলীর বিবেচনায় দু’একটি ছবি সিনেমা হলে মুক্তি পেলেও পেতে পারে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়