শরীফ শাওন: [২] বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন জানায়, এন্টি প্লাজিয়ারিজম সফটওয়্যার দিয়ে আইথেনটিক্যাট অংশ গবেষক এবং শিক্ষকদের গবেষণায় চৌর্যবৃত্তি এবং ফিডব্যাক স্টুডিও দিয়ে শিক্ষার্থীদের থিসিস চৌর্যবৃত্তি বিষয়টি নিধার্রন করা যাবে।
[৩] রোববার ভার্চুয়াল সভায় ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. আবু তাহের বলেন, প্রাথমিকভাবে ৩০টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য সফটওয়্যারের সেবা সরবরাহ করা হবে। পর্যায়ক্রমে দেশের সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে এর ব্যবহার নিশ্চিত করা হবে। এর লক্ষ্য হচ্ছে গবেষণায় যাতে কোন ধরণের চৌর্যবৃত্তির ঘঠনা না ঘটে। বাংলাদেশ এখন উন্নয়নশীল দেশ। গবেষণায় চৌর্যবৃত্তি মোটেও কাম্য নয়। গবেষণায় চৌর্যবৃত্তির করে দেশ খুব বেশি দূর এগোতে পারবে না।
[৪] প্রফেসর সাজ্জাদ হোসেন বলেন, চৌর্যবৃত্তি সনাক্ত করতে একটি নীতিমালা থাকা প্রয়োজন। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে গবেষণাক্ষেত্রে চৌর্যবৃত্তির ঘটনা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। গবেষণায় চৌর্যবৃত্তির এ সফটওয়্যার ক্রয় সংস্থাপন বেশ ব্যয়বহুল। দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারের জন্য এ সফটওয়্যারের একটি রোডম্যাপ এবং সবোর্চ্চ ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে।
[৫] ইউজিসি বিজ্ঞপ্তিতে জানায়, বর্তমানে ১৭টি বিশ্ববিদ্যালয়ে নিজস্ব উদ্যোগে এই সফটওয়্যার ব্যবহার করছে। টার্নিটিন সফটওয়্যার এর সর্বশেষ অবস্থা জানতে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়সমূহকে চিঠি দেওয়া হবে। এর ফলে এই সফটওয়্যার ব্যবহারের একটি চিত্র পাওয়া যাবে।