সুজিৎ নন্দী: [২] ঢোকা ও বের হওয়ার জন্যে চারটি পথ। [৩] কিলোমিটার অনুপাতে টোল থাকবে।
[৪] ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে টোল আদায় আপাতত সড়ক ও জনপথ বিভাগ শুরু করবে। পর্যায়ক্রমে ইলেকট্রিক টোল সিস্টেম, কম্পিউটার টোল সিস্টেম চালু হবে। পাশাপাশি এক্সপ্রেসওয়েতে টোল আদায় শুরু হলে যাত্রীদের কাছ থেকে যেন অযৌক্তিক হারে ভাড়া না নেওয়া হয় সে বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের জোর নজর থাকবে।
[৫] সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী আব্দুস সবুর বলেন, তিনটি সেতুর কাজ শেষ হলে সেতুসহ পুরোপুরি মূল্য নির্ধারণ করা হবে। আপাতত সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। প্রাথমিক অবস্থায় একটি মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে।
[৬] টোল নীতিমালা অনুযায়ী সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) পূর্বে যে টোল প্রস্তাব করেছিল তা সংশোধন হতে পারে। তবে সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, টোল আদায় করতে হবে। তবে অবশ্যই যাত্রী ও বাস মালিকদের ওপর চাপ না পড়ে।
[৭] সওজ সূত্র জানায়, ভাঙ্গা এবং মাওয়া প্রান্তে টোলপ্লাজার তৈরির কাজ চলছে। চলতি বছরের অক্টোবরের মধ্যে কাজ শেষ হবে। প্রস্তাব অনুযায়ী, একটি বাসের জন্যে টোল ধরা হতে পারে ৪৯০ টাকা ও প্রাইভেট গাড়ির টোল হতে পারে ১৩৬ টাকা। এক্সপ্রেসওয়ের যে গাড়ি যে জায়গা থেকে বের হবে সে অনুযায়ী গাড়ির টোল নেওয়া হবে।
[৮] সওজ অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী জানান, টোল সংক্রান্ত একাধিক সভা অনুষ্টিত হয়েছে। টোল হতে পারে কিলোমিটার প্রতি প্রায় ১০ টাকা। এর ফলে ৫৫ কিলোমিটার এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করলে একটি ট্রাককে টোল দিতে হবে প্রায় সাড়ে ৫শ’ টাকা।
আপনার মতামত লিখুন :