রাশিদ রিয়াজ : ইরানের আরদেবিলে বিশাল এ প্রকল্প চালুর পর তা দেশটির নাগরিক ছাড়াও বিদেশি পর্যটকদের আকর্ষণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে। পশ্চিম এশিয়ায় এধরনের প্রকল্প সবচেয়ে বড়। ইরানের সংস্কৃতি ঐতিহ্য, পর্যটন ও কুটিরশিল্প বিষয়ক মন্ত্রী আলী-আসগর মোনেসান বলেন প্রকল্পটি ২৬শ হেক্টর এলাকা জুড়ে বাস্তবায়িত হচ্ছে। এতে কৃষি খামার ছাড়াও লাইভস্টক কমপ্লেক্স, চিনি কারখানা, গবাধিপশু খামার, ফলজাত কারখানা সহ বিভিন্ন ইউনিট রয়েছে। খুব শিগগির আরদেবিল ইরানের কৃষিপর্যটনের একটি হাব হিসেবে গড়ে উঠবে।
এধরনের কৃষি পর্যটন প্রকল্পে ভ্রমণের ব্যবস্থা ছাড়াও রাতে নিবাস, শিক্ষামূলক কার্যক্রম ও মাছ ধরার ব্যবস্থা সহ বিনোদনের সুবিধা রয়েছে। এছাড়া শিকার, ঘোড়ায় চড়া ছাড়াও বন ও পশু জীবনের ওপর পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। ফসল তোলার মওসুমে স্থানীয় সংস্কৃতির সঙ্গে মিল রেখে বিভিন্ন ধরনের আচার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ফসল উৎসব এর অন্যতম। একই সঙ্গে কৃষি বাজার, অলাভজনক কৃষি ভ্রমণ, রিসোর্ট সুবিধা রয়েছে প্রকল্পটিতে। ইরানের আরদেবিল এমনিতে প্রকৃতি ও নৈসর্গিক সৌন্দর্যের জন্যে বিখ্যাত। সেখানকার মেহমানদারপ্রিয় মানুষ ও সিল্ক এবং কার্পেট বুনন শিল্প আগে থেকেই বিখ্যাত। তেহরান টাইমস