শাহীন খন্দকার: [২] বিএসএমএমইউ’র উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ আরও বলেছেন, কারণ তাদের শরীরে এক ডোজ ভ্যাকসিনেই যথেষ্ট পরিমাণে এন্টিবডি তৈরি হতে সাহায্য করে। তাই এসকল রোগীদের দ্বিতীয় ডোজ না নিলেও চলে।
[৩] রোববার ২৩ মে উপাচার্য তাঁর কার্যালয়ে সাক্ষাৎকারে আরো বলেন, সঠিকভাবে নিয়মিত মাস্ক পরা, হাত ধোয়া ও সামাজিক দূরত্ব মেনে চলাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার মাধ্যমেও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়া থেকে নিজেকে রক্ষা করা সম্ভব। তিনি বলেন, যারা এ্যাস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ নিয়েছেন দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে তাদের অন্য কোনো কোম্পানির ভ্যাকসিন দেয়া যায় কিনা তা নিয়ে ইতোমধ্যে কাজ শুরু হয়েছে।
[৪] ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, দ্বিতীয় ডোজের ভ্যাকসিন নিয়ে দুশ্চিন্তা কারণ নেই উল্লেখ করেন বলেন, প্রথম ডোজ নেওয়ার তিন থেকে চার মাস পরেও দ্বিতীয় ডোজের ভ্যাকসিন নেওয়া যায়। ইতোমধ্যে যারা প্রথম ডোজ নিয়েছেন, আশা করছি, এসময়ের মধ্যেই তাদের এ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন দেয়া সম্ভব হবে।
[৫] উপচার্য বলেন, ভারত ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রসহ যেসকল দেশে ভ্যাকসিন রয়েছে তা প্রাপ্তির জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায় ইতোমধ্যে যোগাযোগ করা হয়েছে। এছাড়াও ইতোমধ্যে চীনা কোম্পানি সিনোভেক উৎপাদিত ভ্যাকসিন পাওয়া গেছে। ফাইজার কোম্পানির ভ্যাকসিন, রাশিয়ার ভ্যাকসিন স্পুটনিক ভি পাওয়া যাবে। তাই ভ্যাকসিন নিয়ে দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।
আপনার মতামত লিখুন :