সুমাইয়া ঐশী: [২] তুরস্কের তৈরি টি১২৯ অ্যাটাক হেলিকপ্টারটিতে ব্যবহৃত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ইঞ্জিন। তুরস্কের অ্যারোস্পেস ইন্ডাস্ট্রির বিপণন এবং যোগাযোগ সংক্রান্ত পরিচালক সেরদার দেমির বলেন, ছয়টি হেলিকপ্টার বিক্রির জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ইতোমধ্যেই ইস্যু করেছে ওয়াশিংটন। ডেবলি সাবাহ
[৩] ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর ফিলিপাইনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডেলফিন লরেনজানা ঘোষণা করেন, প্রাথমিকভাবে ফিলিপাইন ছয়টি টি১২৯ অ্যাটাক হেলিকপ্টার কিনতে চলেছে। পরবর্তীকালে তুরস্ক এবং ফিলিপাইনের মধ্যে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়। তবে এতোদিন যুক্তরাষ্ট্র লাইসেন্স অনুমোদন না হওয়ায় কপ্টারগুলো হাতে পায়নি ফিলিপাইন। যুক্তরাষ্ট্রের এই অনুমোদনের ফলে এ সংক্রান্ত আর কোনও বাধা থাকলো না।
[৪] এলএইচটিইসি টি৮০০-৪এ নামের ইঞ্জিনটি মার্কিন সংস্থা হানিওয়েল এবং ব্রিটিশ কোম্পানি রোলস রয়েসের যৌথভাবে উৎপাদিত। এটিই ব্যবহৃত হয়েছে টি১২৯ হেলিকপ্টারে। তাই বিদেশি কোনও কোম্পানিকে এই হেলিকপ্টার কিনতে হলে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক গ্রেডে বাণিজ্যিক বিক্রয় সম্পর্কিত লাইসেন্সের প্রয়োজন হয়।
[৫] তুরস্কের একজন কর্মকর্তা বলেন, এই হেলিকপ্টার কংগ্রেসের নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে কম হওয়ায় ইঞ্জিন রপ্তানি সংক্রান্ত লাইসেন্সের জন্য কংগ্রেশনাল অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। লাইসেন্সটি সরাসরি স্টেট ডিপার্টমেন্ট থেকে ইস্যু করা হয়েছিলো। মিডল ইস্ট আই
[৬] আরও ৩০টি টি১২৯ হেলিকপ্টার বিক্রির জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে ১.৫ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি আছে তুরস্কের। এটিও বর্তমানে রপ্তানির জন্য মার্কিন অনুমোদনের অপেক্ষায় আছে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :