শিরোনাম
◈ প্রতিটি জেলা শহরে শিশু হাসপাতাল স্থাপন করা হবে : স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ অব্যাহত থাকবে তাপ প্রবাহ ◈ আমেরিকান ক্লাব ইন্টার মিয়ামিতে যোগ দিচ্ছেন মেসি ◈ ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত সঞ্চালন লাইন, আদানির বিদ্যুৎ সরবরাহ সাময়িক বন্ধ ◈ রম্য রচনার জন্য ডেইলি স্টারের কাছে মেয়র তাপসের ১শ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ ◈ লক্ষ্মীপুরে ককটেল ফাটিয়ে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি, নিহত ১ ◈ কথা বলতে পারছেন না সিরাজুল আলম খান  ◈ বর্তমানে ১৬ দশমিক ২৭ লাখ মেট্রিন টন খাদ্যশস্য মজুত রয়েছে: সংসদে প্রধানমন্ত্রী  ◈ কৃষি উন্নয়ন, খাদ্য নিরাপত্তায় বাংলাদেশকে ৮৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার দিল বিশ্বব্যাংক  ◈ শহর বাঁচাতে সিএস দাগ অনুযায়ী খালের সীমানা নির্ধারণ করতে হবে: মেয়র আতিক 

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০২১, ০৫:১৬ বিকাল
আপডেট : ২০ মে, ২০২১, ০৫:১৬ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ডিএসসিসি’র সঙ্গে যুক্ত নতুন ৪ ইউনিয়নের উন্নয়ন কাজ শেষ হয়েছে ৯০ ভাগ

সুজিৎ নন্দী: [২] ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন-ডিএসসিসি’র সঙ্গে যুক্ত হওয়া চারটি ইউনিয়নের কাজ ৯০ ভাগ শেষ হয়েছে। এই ইউনিয়নগুলোর উন্নয়নে ৫১৫ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছিলো। তবে পুরো প্রকল্প বাস্তবায়ন খরচ হবে ৪৭৫ কোটি ২৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকা। আগামী ২০২১ সালের জুনের মধ্যে পুরো কাজ শেষ হবার কথা।

[৩] ‘ডিএসসিসি আওতাধীন নবসংযুক্ত নাসিরাবাদ, দক্ষিণগাঁও, ডেমরা ও মান্ডা এলাকার সড়ক অবকাঠামো ও ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন’ প্রকল্পে শুরুতেই ব্যয় হয়েছিলো ৭০ কোটি টাকা। বাস্তবায়ন করছে অঞ্চল-২। ইতোমধ্যে রাস্তা, নর্দমা ও ফুটপাত উন্নয়ন কাজ শেষ পর্যায়ে। আই ডাব্লিউ এম কে ১৭টি আরসিসি ব্রিজ তৈরির কাজ শেষ হয়েছে।

[৪] ডিএসসিসির মেয়র ব্যারিষ্টার ফজলে নূর তাপস বলেন, নতুন যুক্ত হওয়া ওয়ার্ডগুলোকে মডেল শহর বানানো হবে। যাতে কেউ উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত না হয়। ইতোমধ্যে পুরোদমে কাজ চলছে। বৈদ্যুতিক কাজও প্রায় শেষ পর্যায়ে।

[৫] প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ৪৭৫ কোটি ২৮ লাখ ৯৬ হাজার টাকা ব্যয়ের প্রকল্পে প্রায় ৬৬ কিলোমিটার নতুন রাস্তা নির্মাণ করা হয়েছে। রাস্তা নির্মাণ ও উন্নয়ন কাজে ১৯৮ কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে। ৮ কিলোমিটার ফুটপাথ নির্মাণে ৩ কোটি ৩১ লাখ টাকা, ১৭টি আরসিসি ব্রিজ তৈরিতে ১৩৮ কোটি টাকা।

[৬] এছাড়াও ৪৮ কিলোমিটার নর্দমা তৈরিতে ৬০ কোটি টাকা, ১১৭ কিলোমিটার এলইডি লাইট লাগাতে ব্যয় ৫৭ কোটি টাকা। ১২টি খাতে পুরো টাকা খরচ হবে। এর পাশাপাশি পরামর্শক, টিউব লাইট হস্তান্তর খাতেও অর্থ বরাদ্দ আছে।

[৭] প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী তানভীর আহমেদ বলেন, প্রকল্পের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য টেকসই, উন্নয়নশীল ও পরিবেশ বান্ধব অবস্থা তৈরি হবে। জিওবির অর্থায়নে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হবে।

[৮] ২০১৭ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি একনেক সভায় প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। ২০২০ সালের ৩০ জুন শেষ হবার কথা। কিন্তু করোনার কারণে প্রায় এক বছর পিছিয়ে গেছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়