সুজিৎ নন্দী : [২] ঈদের ছুটির পর দ্বিতীয় দিনে রাজধানীতে গণপরিবহন ছিলো কম। গাড়ির স্টাফদেরকে মালিক মাস্ক সরবরাহ করবে। কিন্তু বাস্তবে ছিলো উল্টো চিত্র। মুখে মাস্ক থাকলে তা ছিলো থুতনির নীচে। এছাড়া অনেক যাত্রীকেও বাসে মাস্ক ছাড়া দেখা গেছে। বাসের হেলপারের কাছে হ্যান্ড স্যানিটাইজার দেখা যায়নি। যাত্রীরা পাশাপাশি বসে যাচ্ছে গন্তব্য। কিন্তু ভাড়া আদায় করা হচ্ছে দুই সিটের।
[৩] সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ বলেন, সবচেয়ে সমস্যায় আছে বাস শ্রমিক ও মালিকরা। যেভাবে গণপরিবহন চলছে তাতে মালিকরা অর্থনৈতিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। নিয়ম মেনে সকল গণপরিবহন চলছে। সিট ফাঁকা রেখেই তাদের গন্তব্যে পৌঁছাতে হচ্ছে।
[৫] বাসস্ট্যান্ড গুলোতে এলোমেলো করে রাখার কারণে যানজট তৈরি হচ্ছে। যাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা প্রকৃত অর্থে বাড়েনি।
[৬] প্রায় সকল রুটের বাসই চলেছে। কল্যানপুর বাসস্টান্ডে একাধিক যাত্রী বলেন, যদিও বাস চালু হওয়ায় সুবিধা হয়েছে, তবে অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর বাস পেয়েছি। গণপরিবহন চালু হওয়ায় যাত্রীরা স্বস্তি প্রকাশ করেছেন।
[৮] একাধিক চালক জানান, সকাল থেকে এক ট্রিপ মেরেছি। সাধারণত এক ট্রিপে ভাড়া আসে দুই হাজার ৫শ’ টাকা। এখন প্রতিটি ট্রিপে আসছে সর্বোচ্চ ৭/৮শ’ টাকা। এক্ষেত্রে রুট মালিক সমিতি বা পরিবহন কোম্পানির জিপির নামে কোনও প্রকার অর্থ গাড়ি থেকে আদায় করতে পারবে না। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু