মিনহাজুল আবেদীন: [২] করোনা সংক্রমণে লকডাউনের মাঝেও বন্ধ হয়নি ইয়াবার পাচার। আগের তুলনায় পাচারের হার বেড়েছে দ্বিগুণ। সড়কপথে কড়াকড়ি থাকায় সাগরপথেই ইয়াবার চালান মিয়ানমার থেকে ঢুকছে বাংলাদেশে। পরবর্তীতে তা বিভিন্ন মাধ্যমে ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে।
[৩] র্যাবের তথ্য বলছে, ২০২০ সালে উদ্ধার করেছে ২৩ লাখ ৩৩ হাজার ইয়াবা। আর আটক করা হয়েছিল ১১০ জনকে। চলতি মাসের প্রথম ৫ মাসেই ২৩ লাখ পিস ইয়াবাসহ ১৩৮ জনকে আটক করা হয়েছে।
[৪] র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল মশিউর রহমান জুয়েল সোমবার সময় টিভির এক প্রতিবেদনে জানায়, বাঁশখালী ও আনোয়ারা শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে। এছাড়া পতেঙ্গার দিকে শক্তিশালী সিন্ডিকেট কাজ করছে।
[৫] চট্টগ্রাম মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর অতিরিক্ত পরিচালক মুজিবুর রহমান পাটোয়ারী বলেন, প্রথমে নদীপথে জেলেরা ইয়াবা নিয়ে আসেন। পরে সিন্ডিকেটের মাধ্যমের বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে দেয়া হয়।
[৬] চট্টগ্রাম মেট্টপলিটন পুলিশের (সিএমপি) উপকমিশনার এস এম মেহেদী হাসান বলেন, যেসব জায়গায় ইয়াবা নামানো হয় সেসব জায়গায় তল্লাশিচৌকি বসানো হয়েছে। সম্পাদনা:
আপনার মতামত লিখুন :