মাহামুদুল পরশ: [২] রোববার সকাল থেকে ভারতের কর্ণাটকের উপকূলীয় অঞ্চলে হানা দেয় শক্তিশালি ঘূর্ণিঝড় তকতে। ইতোমধ্যে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারতের কর্ণাটক এবং কেরালায় মোট ৬ জন প্রাণ হারিয়েছে এবং প্রায় ১০০টি বসতবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
[৩] ঘূর্ণিঝড়টির উৎপত্তি বাংলাদেশ থেকে ২৯০৮ কিলোমিটার দূরে লাক্ষাদ্বীপ সাগরে। এরই মধ্যে এটি ভারতের গোয়া সমুদ্র সৈকত হয়ে কেরালা এবং কর্নাটকে আছড়ে পড়েছে। অবস্থান অনুযায়ী, এটি মুম্বাইয়ের দিকে দ্রুত গতিতে অগ্রসর হচ্ছে। এরপর মুম্বাই হয়ে গুজরাট ও রাজস্থানের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
[৪] বর্তমানে ঘুর্ণিঝড়টি বাংলাদেশের রাজধানী থেকে ১৮২৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। ঘুর্ণিঝড়টির গতিপথ অনুযায়ী, গুজরাটে এসে এটি তার শক্তি কিছুটা কমতে পারে। গুজরাট বাংলাদেশের বন্দর নগরী চট্টগ্রাম থেকে ১৭৬৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। অর্থাৎ বাংলাদেশ পর্যন্ত পৌঁছানোর আগেই ঝড়টি এর বিধ্বংসী ক্ষমতা হারাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তাই এখন পর্যন্ত এই ঘূর্ণিঝড়টি নিয়ে বাংলাদেশের শঙ্কার কোনও কারণ নেই। সম্পাদনা: সুমাইয়া ঐশী
আপনার মতামত লিখুন :