শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০২১, ০৭:২৯ বিকাল
আপডেট : ১৬ মে, ২০২১, ০৭:২৯ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মিতু হত্যা মামলায় আরও দুই আসামিকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে

‘রাজু চৌধুরী :- আনোয়ার ও ওয়াসিম মিতু হত্যাকাণ্ডে হওয়া পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। নতুন মামলায়ও তাদেরকে আসামি করা হয়েছে। এই দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আদালতে আবেদন করা হয়। পরে আদালত তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখানো নির্দেশ দেন।’

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশ পরিদর্শক (পিবিআই) সন্তোষ কুমার চাকমা রোববার ১৬ মে দুপুরে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

সন্তোষ কুমার চাকমা বলেন, আনোয়ার ও ওয়াসিম মিতু হত্যায় হওয়া পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন। নতুন মামলায় তাদেরকে আসামি করা হয়েছে। এই দুইজনকে নতুন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর জন্য আদালতে আবেদন করা হয়। পরে মহানগর হাকিম সরোয়ার জাহানের আদালত তাদেরকে গ্রেপ্তার দেখানো নির্দেশ দেয়।

এর আগে মিতু হত্যা মামলায় তার স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আকতার ও সাইদুল ইসলাম শিকদার সাকুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদেরকে রিমান্ডে পাঠানো হয়েছে।

মিতুকে হত্যার অভিযোগ তুলে তার স্বামী সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আকতারের বিরুদ্ধে গত ১২ মে পাঁচলাইশ থানায় মামলা করেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সেদিনই বাবুলকে আদালতে তোলা হলে বিচারক তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠান হয়।

২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে ছেলেকে স্কুলে পৌঁছে দিতে বের হওয়ার পর চট্টগ্রাম শহরের জিইসি মোড়ে ছুরিকাঘাত ও গুলি করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে।

ঘটনার পর তৎকালীন এসপি বাবুল আকতার পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতনামাদের আসামি করে হত্যা মামলা করেন। মামলায় তিনি অভিযোগ করেন, তার জঙ্গিবিরোধী কার্যক্রমের জন্য স্ত্রীকে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে।

তবে বাবুলের শ্বশুর সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোশাররফ হোসেন ও শাশুড়ি সাহেদা মোশাররফ এই হত্যার জন্য বাবুল আকতারকে দায়ী করে আসছিলেন।

শুরু থেকে চট্টগ্রাম পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) মামলাটির তদন্ত করে। পরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে আদালত মামলাটির তদন্তের ভার পুলিশ ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) দেওয়া হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়