শিরোনাম
◈ ঐকমত্য কমিশনের প্রতিবেদন সবার জন্য উন্মুক্ত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার ◈ শেখ হাসিনার সাক্ষাৎকার নিচ্ছেন যাঁরা, তাঁরা তাঁর অতীত ভুলে যাচ্ছেন—শফিকুল আলম ◈ বিশ্বব্যাংকে সালিশি মামলা করেছেন এস আলম, আবেদনে যা আছে ◈ পা‌কিস্তান ও বাংলাদেশের পর আরও এক নতুন দেশ জন্ম নিচ্ছে ভারতের পাশে ◈ নেতৃত্বে পরিবর্তনের ইঙ্গিত: আওয়ামী লীগের ভবিষ্যৎ ‘পরিবারনির্ভর নয়’ বললেন শেখ হাসিনা ◈ আাগামী ১৫ নভেম্বরের মধ্যে  নির্বাচনের প্রস্তুতি শেষ করার তাগিদ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা  ◈ ইবতেদায়ী শিক্ষকদের ‘ভুখা মিছিলে’ পুলিশের বাধা, সাউন্ড গ্রেনেড ◈ সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস নিয়ে সুখবর ◈ নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত ◈ ঐকমত্য কমিশন ও সরকারের কর্মকাণ্ডে বিএনপি হতাশ: সালাহউদ্দিন আহমদ (ভিডিও)

প্রকাশিত : ১২ মে, ২০২১, ১২:৪১ দুপুর
আপডেট : ১২ মে, ২০২১, ০১:২৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

১৫ জন উপস্থাপক নিয়ে আনজাম মাসুদের ‘আমি কথা বলতে চাই’

ইমরুল শাহেদ: প্রথম সারির এতো জন উপস্থাপককে নিয়ে প্রতিযোগিতামূলক আড্ডার এই অনুষ্ঠানটি উপভোগ্য হবে বলে জানিয়েছেন আনজাম মাসুদ। প্রচারিত হবে এটিএন বাংলায়। তিনি বলেন, বাংলাদেশে সম্ভবত এই প্রথম এতো জন উপস্থাপককে একসঙ্গে নিয়ে কোনো অনুষ্ঠান হচ্ছে। তিনি জানান, এখানে শুধু এটিএন বাংলার উপস্থাপকরাই অংশগ্রহণ করেননি, বিভিন্ন চ্যানেলের উপস্থাপকরাও রয়েছেন এই অনুষ্ঠানে। উপস্থাপকরা হলো অনুষ্ঠানের প্রাণ।

তারাই অনুষ্ঠানকে উপভোগ্য করে তোলেন। হাসি-তামাশা-নানা রসিকতা দিয়ে তারা দর্শককে অনুষ্ঠানের প্রতি আকৃষ্ট করে রাখেন। তারা যখন একত্রিত হয়ে আড্ডা জমাবেন তখন সে অনুষ্ঠান এমনিতেই উপভোগ্য হয়ে উঠার কথা। আনজাম মাসুদ জানান, অনুষ্ঠানটি ভার্চুয়ালি ধারণ করা হয়নি। এক প্রশ্নের জবাবে আনজাম মাসুদ বলেন, ‘আমি বিটিভিতে কাজ করি না বিগত প্রায় দুই থেকে আড়াই বছর।’ কেন জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘আমাদের জন্ম বিটিভি থেকেই। তখন একটি মাত্র চ্যানেল ছিল। এখনতো সেই পরিস্থিতি নেই। এছাড়া এটাই আমার পেশা।

বিটিভিতে অনুষ্ঠান করে যে সম্মানী পাওয়া যায় সেটা আসলে আমার শ্রমের মূল্য হয় না। সেখানে প্যাকেজে কাজ করেও লাভবান হওয়া যায় না। আগে যেমন একটি সিনেমা বানালে ৬০/৭০ লাখ টাকা লাভ হতো। এখন কি সেই পরিস্থিতি আছে?’ তিনি বলেন, ‘বিটিভিতে কাজ করা একটা জটিলতা। এসব জটিলতায় না গিয়ে আমি নিজে থেকেই কাজ করি না।’ সেই জটিলতা প্রশাসনিক কিনা জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনিক বলা যায়, আবার বলাও যায় না। তবে শিল্পী পারিশ্রমিক নিয়ে একটা কাঠামো আছে। সে কাঠামোর বাইরে যাওয়ার কোনো উপায় নেই।

আমি করি গ্লামার নির্ভর অনুষ্ঠান। সেখানে যদি মনের মতো শিল্পী আনতে না পারি তাহলে তো অনুষ্ঠান জমাতে পারব না। আমি একজন অভিনেতা-অভিনেত্রী বা সংগীত শিল্পীকে যথাযথ সম্মানী দিতে পারবে তাহলে অনুষ্ঠান করা কিভাবে সম্ভব। আমি ৫০ থেকে ৬০ জন শিল্পীকে নিয়ে কাজ করি। যতদিন বিটিভিতে কাজ করেছি, ততদিন ব্যক্তিগত যোগাযোগের কারণে করতে পেরেছি। সব সময় সেটা কি করা যায়?’ তিনি বলেন, ‘আমি মনে শিল্পীদের সম্মানী বাড়ানো উচিত বিটিভির। ষ্টাফদের বেতন বাড়ছে, সব কিছুই হচ্ছে, তাহলে শিল্পীদের সম্মানী বাড়বে না কেন?’

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়