সুজিৎ নন্দী: [২] রাজধানীর ফুটপাত, মার্কেট আর শপিংমলে মঙ্গলবার ছিলো ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। বিক্রিও ছিলো সবচেয়ে বেশি। শপিংমলগুলোর পাশাপাশি হকার্স মার্কেট, নূরজাহান মার্কেট, সায়েন্স ল্যাবরেটরি, চন্দ্রিমা মার্কেট, এলিফ্যান্ট রোড, নিউমার্কেট, গাউছিয়া, বায়তুল মোকাররম আর গুলিস্তানের ফুটপাতে ক্রেতাদের ভীড় ছিলো সবচেয়ে বেশি।
[৩] সরেজমিনে দেখা গেছে, স্বাস্থ্যবিধি ও প্রশাসনিক নানা শর্তে দোকানপাট ও মার্কেট খোলার পর সেখানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে পড়েছে। দোকান মালিকরা কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করলেও ক্রেতারা বেপরোয়া। তবে বেশিরভাগ দোকানদারদেরই থুতনির নিচে মাস্ক দেখা গেছে।
[৪] ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র, মেট্রোপলিটন পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন সংস্থার অভিযানের পরেও দোকানদার ও ক্রেতারা স্বাস্থ্যবিধি মানছে না। ফলে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে একাধিক মার্কেট।
[৫] ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, যেকোন মার্কেটের সামনেই ‘নো মাস্ক, নো সার্ভিস’ কথাগুলো স্পষ্টভাবে লিখে রাখতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি লঙ্ঘনকারীদের বিষয়ে কোনো ছাড় নয়। ঈদের এই দুই দিন আগেও যথাযথভাবে স্বাস্থ্যবিধি না মানলে সংশ্লিষ্ট দোকানপাট ও শপিংমল বন্ধ করে দেওয়া হবে।
[৬] বাংলাদেশ দোকান মালিক সমিতির সভাপতি হেলালউদ্দিন বলেন, শপিংমল ও মার্কেটে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য জোর চেষ্টা চালাচ্ছি। সমিতির পক্ষ থেকে মার্কেটের সমিতির কাছে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। নিজের পরিবারসহ দেশকে সুরক্ষিত রাখার জন্য সবাকেই স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে চলতে হবে। সম্পাদনা: সমীরণ রায়
আপনার মতামত লিখুন :