শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ১০ মে, ২০২১, ০১:৫৮ দুপুর
আপডেট : ১০ মে, ২০২১, ০১:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতে কোভিড রোগীদের অন্ধ করে দিচ্ছে ব্ল্যাক ফাঙ্গাস

মিনহাজুল আবেদীন: [২] বিরল এই ছত্রাকের সংক্রমণ খুবই মারাত্মক যা নাক, চোখ এবং কখনো কখনো মস্তিষ্কেও আক্রমণ করে। কোন কোন ক্ষেত্রে রোগীরা সম্পূর্ণ দৃষ্টি হারাচ্ছেন। কিছু কিছু রোগীর ক্ষেত্রে সংক্রমণ এতটাই মারাত্মক যে তাদের চোয়ালের হাড়ও কেটে ফেলতে হয়।

[৩] রোববার বিবিসি বাংলায় মুম্বাইয়ের চোখের ডাক্তার ডা. অ্যখশে নায়ার বলেন, ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের বৈজ্ঞানিক নাম মিউকোরমাইকোসিস খুবই বিরল একটা সংক্রমণ। মিউকোর নামে একটি ছত্রাকের সংস্পর্শে এলে এই সংক্রমণ হয়। সাধারণত এই ছত্রাক পাওয়া যায় মাটি, গাছপালা, সার এবং পচন ধরা ফল ও শাকসব্জিতে। এটা মাটি এবং বাতাসে এমনিতেই বিদ্যমান থাকে। এমনকি নাক ও সুস্থ মানুষের শ্লেষ্মার মধ্যেও এটা স্বাভাবিক সময়ে থাকতে পারে।

[৪] তিনি বলেন, এই ছত্রাক সাইনাস, মস্তিষ্ক এবং ফুসফুসকে আক্রান্ত করে। ডায়াবেটিস, ক্যান্সার বা এইচআইভি বা এইডস যাদের আছে, কিংবা কোনও রোগের কারণে যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা খুবই কম এই মিউকোর থেকে তাদের সংক্রমণের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। চিকিৎসকরা বলছেন, মিউকোরমাইকোসিস থেকে মৃত্যুর আশংকা ৫০ শতাংশ।

[৫] তথ্য মতে, ডিসেম্বর থেকে ফেব্রুয়ারি মাসে ছয়টি শহরে মুম্বাই, ব্যাঙ্গালোর, হায়দ্রাবাদ, দিল্লি এবং পুনেতে ছয়জন সহকর্মী চিকিৎসকসহ ৫৮ জন রোগীর মধ্যে এই ভাইরাস পাওয়া গেছে। এদের বেশিরভাগই সেরে ওঠার ১২ থেকে ১৫ দিনের মাথায় ছত্রাক সংক্রমণের শিকার হয়েছেন।

[৬] মুম্বাইয়ের সিয়ন হাসপাতালে নাক, কান ও গলা বিভাগের প্রধান ডা. রেণুকা ব্র্যাডু বলেন, এর আগে মিউকোরমাইকোসিসের শিকার হওয়া রোগীর সংখ্যা পাওয়া গিয়েছিলো বছরে ছয়টি। এখন প্রতি সপ্তাহে দুটি থেকে তিনটি কেস পাওয়া যাচ্ছে। সম্পাদনা: রাশিদ

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়